1/9 দিল্লি হোক বা কলকাতা। চোখের নিমেষে পৌঁছে যাবেন পাটনার যাত্রীরা। বিহারে দিল্লি-হাওড়া রুটে প্রস্তাবিত হাই স্পিড রেল করিডরের জরিপের কাজ শেষ। দুই ধাপে প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন করা হবে। চলবে হাইস্পিড ট্রেন। আর তার জন্য সম্পূর্ণ রুটে ট্র্যাক উঁচু করা হবে। ফাইল ছবি: পিটিআই
2/9 লাইভ হিন্দুস্তানের রিপোর্ট অনুযায়ী, এই রুটে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩৫০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন ছুটবে। পাটনা, বক্সার এবং গয়া সহ বিহারের তিনটি শহরে হাই-স্পিড ট্রেন স্টেশন তৈরি করা হবে। ফাইল ছবি: এএনআই
3/9 বিহারের বিভিন্ন অংশ থেকে অনেকেই কর্মসূত্রে পশ্চিমবঙ্গে ও দিল্লি যাতায়াত করেন। তাঁদের জন্য এটি অত্যন্ত সুবিধাজনক হবে। দেশের রেল পরিকাঠামোর মুকুটে এক নয়া পালকও বটে। ফাইল ছবি: পিটিআই
4/9 পাটনার স্টেশনের জন্য বিহতা বিমানবন্দর এবং এইমসের কাছে তিনটি জায়গা চিহ্নিত করা হয়েছে। সমীক্ষার পরে, কেন্দ্রীয় দল রাজ্যের আধিকারিকদের সঙ্গে ডিপিআর নিয়ে আলোচনা করেছে। ফাইল ছবি: পিটিআই
5/9 এই ধরনের যে কোনও প্রকল্পে জমি অধিগ্রহণ যথেষ্ট চ্যালেঞ্জের বিষয়। বর্তমানে এলিভেটেড ট্র্যাকের জন্য জমি অধিগ্রহণের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। পাটনায় যে জায়গায় স্টেশন তৈরি হবে, সেখানে শীঘ্রই জমি মাপঝোঁকের কাজ শুরু হবে। ফাইল ছবি: পিটিআই
6/9 রেলের আধিকারিকরা বলছেন, এই উচ্চ গতির ট্রেন চালানোর উদ্দেশ্য হল, বিহারের প্রধান শহর, রাজধানী এবং ধর্মীয় স্থানগুলিকে সংযুক্ত করা। তাছাড়া দিল্লি ও কলকাতায় যাতায়াতের সময় কমিয়ে আনা। সেই অনুযায়ী এই রুট তৈরি করা হচ্ছে। ফাইল ছবি: পিটিআই
7/9 কম সময়ে বেশি দূরত্ব চলার জন্য জাপানি প্রযুক্তি প্রয়োগ করা হবে। আধিকারিকরা জানালেন, রেলের পক্ষ থেকে জমি অধিগ্রহণের প্রস্তাব দিলেই কাজ শুরু হয়ে যাবে। ফাইল ছবি: পিটিআই
8/9 দিল্লি এবং হাওড়ার মধ্যে হাই স্পিড ট্রেনের এই প্রকল্প দু'টি পর্যায়ে সম্পন্ন হবে। প্রথম পর্যায়ে, দিল্লি থেকে বারাণসী হয়ে লখনউ পর্যন্ত ৮১৩ কিলোমিটার ট্র্যাক তৈরি করা হবে। এই রুটটি অযোধ্যাতেও যাবে। দূরত্ব বেড়ে হবে ৯৪২ কিলোমিটার। ফাইল ছবি: পিটিআই
9/9 দ্বিতীয় ধাপে বারাণসী থেকে হাওড়া হয়ে পাটনা পর্যন্ত কাজ করা হবে। এই ট্র্যাকটি ৭১৮ কিলোমিটার দীর্ঘ। বারাণসী থেকে পাটনা, গয়া, আসানসোল, ধানবাদ, দুর্গাপুর এবং হাওড়া হয়ে বক্সার পর্যন্ত এলিভেটেড লাইন বসানো হবে। এই রুটে ঘণ্টায় ৩৫০ কিমি বেগে ট্রেন চলবে। ফাইল ছবি: এএনআই