কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী এবং প্রিয়াঙ্কা গান্ধী কন্যাকুমারীর সেন্ট জোসেফ ম্যাট্রিক উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কর্মীদের সাথে তাঁদের দীপাবলি কাটান। টুইটারে দীপাবলির সন্ধ্যার একটি ভিডিয়ো শেয়ার করে রাহুল গান্ধী লেখেন যে এই সফরে তাঁর দীপাবলি আরও বিশেষ হয়ে উঠেছে। উল্লেখ্য, এই বছরের শুরুতে রাহুল গান্ধী যখন তামিলনাড়ুতে ছিলেন তখন সেই স্কুলটি পরিদর্শন করেছিলেন।
রাহুলের পোস্ট করা ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, তিনি আগতদের সঙ্গে ভোজন করছেন এবং কথা বলছেন। কথোপকথনের সময়, রাহুল গান্ধীকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী হলে তাঁর প্রথম সরকারি আদেশ কী হবে? তার তাৎক্ষণিক উত্তর ছিল নারী সংরক্ষণ। তিনি বলেন, 'যদি কেউ আমাকে জিজ্ঞাসা করে যে আপনি আপনার সন্তানকে এমন কোন একটি জিনিস শেখাতে চান, আমি বলব নম্রতা। কারণ নম্রতার সাথে বোঝার ক্ষমতা আসে।' রাহুল গান্ধী বলেছিলেন।
কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী এবং প্রিয়াঙ্কা গান্ধী কন্যাকুমারীর সেন্ট জোসেফ ম্যাট্রিক উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কর্মীদের সাথে তাঁদের দীপাবলি কাটান। টুইটারে দীপাবলির সন্ধ্যার একটি ভিডিয়ো শেয়ার করে রাহুল গান্ধী লেখেন যে এই সফরে তাঁর দীপাবলি আরও বিশেষ হয়ে উঠেছে। উল্লেখ্য, এই বছরের শুরুতে রাহুল গান্ধী যখন তামিলনাড়ুতে ছিলেন তখন সেই স্কুলটি পরিদর্শন করেছিলেন।
রাহুলের পোস্ট করা ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, তিনি আগতদের সঙ্গে ভোজন করছেন এবং কথা বলছেন। কথোপকথনের সময়, রাহুল গান্ধীকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী হলে তাঁর প্রথম সরকারি আদেশ কী হবে? তার তাৎক্ষণিক উত্তর ছিল নারী সংরক্ষণ। তিনি বলেন, 'যদি কেউ আমাকে জিজ্ঞাসা করে যে আপনি আপনার সন্তানকে এমন কোন একটি জিনিস শেখাতে চান, আমি বলব নম্রতা। কারণ নম্রতার সাথে বোঝার ক্ষমতা আসে।' রাহুল গান্ধী বলেছিলেন।
|#+|
রাহুলকে দেখতে আসা প্রতিনিধি দলের একজন সদস্য কৃষকদের সংগ্রামে রাহুল এবং প্রিয়াঙ্কার অংশগ্রহণের প্রশংসা করেন। রাহুল গান্ধীকে নাকি তিনি বলেন, 'এটি মানুষের সঙ্গে আপনার একতা প্রদর্শন করে।' রাতে খাবারের জন্য রাহুল 'তামিলনাড়ু থেকে আসা তাঁর বন্ধুদের' জন্য কিছু সাধারণ দিল্লির খাবারের ব্যবস্থা করেন। তাঁরা ছোলে ভাটুরে এবং কুলফি খেয়েছিলেন।
পরে রাহুল টুইটে লেখেন, 'সেন্ট জোসেফের ম্যাট্রিক উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল মুলাগুমুডু, কন্যাকুমারী (তামিলনাড়ু) থেকে আসা বন্ধুদের সাথে কথোপকথন এবং ডিনার। তাঁদের সফর আমার দীপাবলিকে আরও বিশেষ করে তুলেছে। সংস্কৃতির এই সঙ্গম আমাদের দেশের সবচেয়ে বড় শক্তি এবং আমাদের এটিকে রক্ষা করতে হবে।'