কিছুদিন আগে অনন্তনাগ এনকাউন্টার নিয়ে মুখ খুলেছিলেন সীমা হায়দার। এবার তিনি মহিলা সংরক্ষণ বিল নিয়েও মুখ খুললেন। সেই সঙ্গে পাকিস্তানের মুখোশ খুলে দিলেন সীমা হায়দার। ভারতের যুবকের প্রেমে পড়ে তিনি নয়ডায় চলে এসেছেন। সন্তান নিয়ে তিনি ভারতে এসেছেন। আর পাকিস্তানে ফিরতে চান না।
এবার সেই মহিলা সংরক্ষণ বিল নিয়ে ভিডিয়ো পোস্ট করলেন সীমা। সেই ভিডিয়োতে তিনি বলেন, এই মহিলা সংরক্ষণ বিল নিয়ে ভারত সরকার বিরাট কাজ করল। যেভাবে অ্যাডকোটের এপি সিং মহিলাদের জন্য় ধারাবাহিক ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন সেভাবেই ভারত সরকারও মহিলাদের সংরক্ষণে বড় কাজ করল। পাকিস্তানে তো মেয়েদের পায়ের জুতো বলে মনে করা হয়। আর এখানে নারীদের দেবী বলে পুজো করা হয়। শ্রদ্ধা করা হয়। প্রধানমন্ত্রী নারীদের অত্যন্ত সম্মান দান।এটা অত্যন্ত আনন্দের।
ভারত মাতা কী জয়, হিন্দুস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান তোলেন তিনি।
কার্যত পাকিস্তানের মুখে ঝামা ঘষে দিলেন সীমা। তবে সীমাকে নিয়ে সংশয় যে পুরোপুরি কেটে গিয়েছে এমনটা নয়। তবে নিজেকে ভারতীয় হিসাবে প্রমাণ করার জন্য সবরকম চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন সীমা। তিনি ভারতের জাতীয় পতাকাও তুলেছেন।
সম্প্রতি অনন্তনাগ এনকাউন্টার নিয়ে তিনি ফেলে আসা দেশ পাকিস্তানকে একহাত নিয়েছিলেন।
সম্প্রতি একটি ভিডিয়োতে সচিন মীনার স্ত্রী সীমা হায়দার জানিয়েছিলেন, জয় শ্রীরাম, রাধে রাধে। ভারত সম্পর্কে পাকিস্তানে ভুল কথা বলা হয়। পাকিস্তান তাদের জঙ্গিদের কাছ থেকেও রেহাই পাবে না। ভারত সম্পর্কে মিথ্যে কথা বলা এসব বন্ধ হওয়া দরকার। এসব কারণেই পাকিস্তানে কেউ থাকতে চান না। পাকিস্তান এই সব জঙ্গিদের নিয়ে বেকায়দায় পড়েছে। আমি বীর শহিদদের শ্রদ্ধা জানাচ্ছি।
সেই সঙ্গেই একটা কবিতা আবৃত্তি করেছিলেন তিনি। শহিদদের উদ্দেশ্যে তাঁর কবিতা। তিনি জানিয়েছেন, ভারত মাতার কোলে তাঁরা শুয়ে আছেন। যখন সুন্দরী মহিলাদের সঙ্গে তোমাদের থাকার কথা তখন তোমরা তেরঙা পতাকা বুকে জড়িয়ে নিলে। লং লিভ ইন্ডিয়া। ভারত দীর্ঘজীবী হোক।
এবার মহিলা সংরক্ষণ বিল নিয়ে ভারতের জয়গান গাইলেন তিনি। সেই সঙ্গে পাকিস্তানের নারীদের অবস্থা নিয়ে মুখ খুললেন তিনি।