অনেকের মতে, নানা ঘটনাক্রমের জেরে পরতে পরতে অভিমান জমেছিল মনে। পাঁচ বছর সাফল্য়ের সঙ্গে সরকার চালানোর পরেও পরবর্তী সময়ে মুখ্যমন্ত্রীর গদিতে বসতে পারেননি তিনি। নানা দ্বন্দ্বও মাথাচাড়া দিচ্ছিল অসম বিজেপির অন্দরে। এবার অসমের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়ালকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী করে সেই অভিমানে কার্যত ইতি টানা হল। বর্তমানে সর্বানন্দের ছেড়ে আসা মুখ্য়মন্ত্রীর চেয়ারে বসেছেন হিমন্ত বিশ্বশর্মা। তবে সর্বানন্দ সোনোয়াল কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হওয়ার পরেই হিমন্ত বিশ্বশর্মার টুইট, ‘ক্যাবিনেট মন্ত্রী হিসাবে শপথ নেওয়ার জন্য় সর্বানন্দ সোনোয়ালকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছি। পাঁচ বছর তিনি অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে রাজ্য পরিচালনা করেছিলেন। আপনার প্রশাসন চালানোর অভিজ্ঞতা সরকারকে সহযোগিতা করবে।’ তবে এর আগেও তিনি ২০১৪থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত তিনি যুব কল্যান ও ক্রীড়াক্ষেত্রে রাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন।
এদিকে অসমে তিনি কার্যত জাতীয় নায়ক বলেই পরিচিত। অবৈধ অনুপ্রবেশ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে তাঁর বিশেষ ভূমিকার জেরে তিনি বিশেষভাবে সমাদর পান অসমে। কলা, আইন ও সাংবাদিকতা নিয়ে তিনি পড়াশোনা করেছেন। বিগত দিনে অল অসম স্টুডেন্টস ইউনিয়নের(আসু) তিনি পদাধিকারী ছিলেন। নর্থ ইস্ট স্টুডেন্ট ইউনিয়নেরও প্রায় ১০ বছর ধরে তিনি চেয়ারম্যান ছিলেন তিনি। ২০০১ সালে তিনি প্রথম বিধায়ক হয়েছিলেন। এরপর ২০১১ সালে তিনি বিজেপিতে যোগ দেন। এরপর একেবারে উল্কার গতিতে তাঁর উত্থান। পরবর্তী বছরে তাঁকে দলের রাজ্য সভাপতিও করা হয়। অত্যন্ত ধার্মিক, মৃদুভাষী, তথাকথিত স্বচ্ছ ইমেজের, অবিবাহিত সোনোয়াল এবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভায়। তবে তিনি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হওয়ার জেরে মাজুলি আসনটি আপাতত ফাঁকা।
অনেকের মতে, নানা ঘটনাক্রমের জেরে পরতে পরতে অভিমান জমেছিল মনে। পাঁচ বছর সাফল্য়ের সঙ্গে সরকার চালানোর পরেও মুখ্যমন্ত্রীর গদিতে বসতে পারেননি তিনি। নানা দ্বন্দ্বও মাথাচাড়া দিচ্ছিল অসম বিজেপির অন্দরে। এবার অসমের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়ালকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী করে সেই অভিমানে কার্যত ইতি টানা হল। বর্তমানে সর্বানন্দের ছেড়ে আসা মুখ্য়মন্ত্রীর চেয়ারে বসেছেন হিমন্ত বিশ্বশর্মা। তবে সর্বানন্দ সোনোয়াল কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হওয়ার পরেই হিমন্ত বিশ্বশর্মার টুইট, ক্যাবিনেট মন্ত্রী হিসাবে শপথ নেওয়ার জন্য় সর্বানন্দ সোনোয়ালকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছি। পাঁচ বছর তিনি অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে রাজ্য পরিচালনা করেছিলেন। আপনার প্রশাসন চালানোর অভিজ্ঞতা সরকারকে সহযোগিতা করবে। তবে এর আগেও তিনি ২০১৪থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত তিনি যুব কল্যান ও ক্রীড়াক্ষেত্রে রাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন।
এদিকে অসমে তিনি কার্যত জাতীয় নায়ক বলেই পরিচিত। অবৈধ অনুপ্রবেশ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে তাঁর বিশেষ ভূমিকার জেরে তিনি বিশেষভাবে সমাদর পান অসমে। কলা, আইন ও সাংবাদিকতা নিয়ে তিনি পড়াশোনা করেছেন। বিগত দিনে অল অসম স্টুডেন্টস ইউনিয়নের(আসু) তিনি পদাধিকারী ছিলেন। নর্থ ইস্ট স্টুডেন্ট ইউনিয়নেরও প্রায় ১০ বছর ধরে তিনি চেয়ারম্যান ছিলেন তিনি। ২০০১ সালে তিনি প্রথম বিধায়ক হয়েছিলেন। এরপর ২০১১ সালে তিনি বিজেপিতে যোগ দেন। এরপর একেবারে উল্কার গতিতে তাঁর উত্থান। পরবর্তী বছরে তাঁকে দলের রাজ্য সভাপতিও করা হয়। অত্যন্ত ধার্মিক, মৃদুভাষী, তথাকথিত স্বচ্ছ ইমেজের, অবিবাহিত সোনোয়াল এবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভায়। তবে তিনি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হওয়ার জেরে মাজুলি আসনটি আপাতত ফাঁকা।
|#+|