বিশ্ব এইডস দিবস- কে ছিলেন প্রথম রোগী, কীভাবে ছড়ালো এইচআইভি ? Updated: 01 Dec 2019, 07:16 PM IST HT Bangla Correspondent গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 1/5 মধ্য আফ্রিকার শিম্পাঞ্জিদের থেকে এইচআইভি রোগের উত্পত্তি। বিজ্ঞানীদের মতে, কঙ্গোর রাজধানী কিনহাসা থেকে এই ভাইরাস ছড়িয়েছিল। ১৯৫৭ সালের এক রক্তের স্যাম্পেল পরে পরীক্ষা করে বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত হন যে সেই ব্যাক্তির শরীর এইচআইভি বাসা বেঁধেছিল। সেই ব্যক্তি ছিলেন কিনহাসার নাগরিক। তাই ১৯৫৭ সালের আগেই এই রোগের উত্পত্তি তা নিশ্চিত করে বলাই যায়।(ছবিতে-এইডসের বিরুদ্ধে সচেতনতা বৃদ্ধির প্রচেষ্টা) গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 2/5 শিম্পাঞ্জি ও বাঁদরদের মধ্যে যে সিমিয়ান ইমিউনোডেফিয়েন্সি ভাইরাস আছে, তারই এক রকমফের হচ্ছে হিউম্যান ইমিউনোডেফিয়েন্সি ভাইরাস বা এইচআইভি। ১৯৮৪ সালে গিয়ে বিজ্ঞানীরা প্রথম বুঝতে পারেন এইচআইভি কী থেকে হচ্ছে। কিন্তু শিম্পাঞ্জিদের শরীর থেকে মানুষের শরীরে এই রোগ উনবিংশ শতাব্দীতেই চলে গিয়েছিল, বলেই বিজ্ঞানীরা মনে করেন। জঙ্গলে মাংসের খোঁজে ব্যস্ত শিকারীরা এই শিম্পাঞ্জির রক্তের সংস্পর্শে আসেন বলেই মনে করা হয়। (ছবিতে-এইডসের বিরুদ্ধে সচেতনতা বৃদ্ধির প্রচেষ্টা) গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 3/5 কিনহাসা থেকে ধীরে ধীরে কঙ্গোর অন্য জায়গায় এইচআইভি ছড়িয়ে পড়ে। ১৯৬০ সালের মধ্যে অতলান্তিক মহাসাগর পেরিয়ে হাইতিতে পৌঁছায় এইচআইভি। হাইতির অনেকে সেই সময়ে কঙ্গোতে কাজ করতেন। সেখান থেকেই এই মারণ ভাইরাস ছড়িয়েছিল। (ছবিতে-এইডসের বিরুদ্ধে সচেতনতা বৃদ্ধির প্রচেষ্টা) গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 4/5 ১৯৬৯ সালে মিসৌরিতে রবার্ট রেফোর্ড বলে একজন অজানা রোগে মারা যান। ১৯৮৭ সালে গিয়ে জানা যায় তিনি এইডসে মারা যান। রেফোর্ড ছিলেন আমেরিকায় প্রথম রোগী যিনি নিশ্চিতভাবে এই রোগে মারা যান। এর আগে গেইটান ডুগাস বলে এক বিমানসেবককে পেশেন্ট জিরো বলে অভিহিত করা হত। ডুগাসের এইচআইভি ছিল এবং তিনি বছরে প্রায় ২৫০ জনের সঙ্গে যৌন সঙ্গম করতেন বলে দাবি করেছিলেন। কিন্তু পরে বিজ্ঞানীরা দেখেন যে ডুগাস নিউ ইয়র্কে আসেন ১৯৭৯ সালে। তার প্রায় দশ বছর আগেই এই রোগ এসেছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। (ছবিতে-এইডসের বিরুদ্ধে সচেতনতা বৃদ্ধির প্রচেষ্টা) গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 5/5 সারা বিশ্বে ৩৭.৯ মিলিয়ন মানুয এইচআইভি পজিটিভ। ভারতে প্রখমবার চেন্নাইয়ের এক যৌনকর্মীর শরীরে এইচআইভির চিহ্ন পাওয়া যায় ১৯৮৬ সালে। বর্তমানে বিশ্বের মধ্যে এইচআইভি আক্রান্তদের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ভারত। (ছবিতে-এইডসের বিরুদ্ধে সচেতনতা বৃদ্ধির প্রচেষ্টা) গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন