6th Pay Commission DA Case: রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা (ডিএ) মিটিয়ে দিতে চান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এমনই দাবি করলেন এক মন্ত্রী। আপাতত পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারি কর্মীরা তিন শতাংশ হারে ডিএ পান। কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীরা ডিএ পান ৩৮ শতাংশ।
1/6 সঠিক সময় রাজ্যের সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা (ডিএ বা ডিয়ারনেস অ্যালোওয়েন্স) দেবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এমনই দাবি করলেন পশ্চিমবঙ্গের কৃষিমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। তাঁর দাবি, মুখ্যমন্ত্রীও চান যে রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা মহার্ঘ ভাতা পান। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Pixabay)
2/6 মুখ্যমন্ত্রী চাইলেও কেন কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মতো রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দিচ্ছে না নবান্ন, ঘুরিয়ে সেই ব্যাখ্যাও শনিবার দেন কৃষিমন্ত্রী। শোভনদেবের দাবি, রাজ্যের সব সাধারণ মানুষের কথা ভাবতে হয় মমতাকে। তাঁদের জন্য একাধিক প্রকল্প চালু করেছেন। যে মানুষদের জন্য সেইসব জনকল্যাণমূলক প্রকল্প চালু করেছেন মুখ্যমন্ত্রী, তাঁদের নিত্যদিন বাজারে যাওয়ার মতো সামর্থ্য নেই। ঠিকমতো খাবার জোটে না। রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা তো দু'বেলা ঠিকমতো খেতে পারেন। (ফাইল ছবি, সৌজন্য পিটিআই)
4/6 শোভনদেব যেদিন সেই মন্তব্য করেছেন, তার আগেরদিনই রাজ্য সরকার জানিয়েছে যে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ডিএ মামলায় সুপ্রিম কোর্টে স্পেশাল লিভ পিটিশন দাখিল করা হয়েছে। হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সেই পিটিশন দাখিল করা হয়েছে বলে জানিয়েছে রাজ্য সরকার। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Pixabay এবং এপি)
5/6 চলতি বছরের ২০ মে হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল, তিন মাসের মধ্যে রাজ্য সরকারি কর্মীদের বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দিতে হবে। তবে সেই পথে না হেঁটে হাইকোর্ট রিভিউ পিটিশন দাখিল করেছিল রাজ্য সরকার। সেই পিটিশন গৃহীত হয়েছিল। তবে ২২ সেপ্টেম্বর সেই আর্জি খারিজ করে দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। বহাল রাখা হয়েছে ২০ মে'র রায়। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)
6/6 তারইমধ্যে হাইকোর্টের রায় মেনে তিন মাসের মধ্যে বকেয়া ডিএ মিটিয়ে না দেওয়ায় রাজ্যের বিরুদ্ধ আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করেছিল রাজ্য সরকারি কর্মচারী সংগঠনগুলি। সেই মামলার প্রেক্ষিতে শুক্রবার হাইকোর্টে হলফনামা দাখিল করেছে রাজ্য। সেই হলফনামায় দাবি করা হয়েছে, হাইকোর্টের নির্দেশ মতো ডিএ দিতে গেলে রাজ্যের উপর ভয়ঙ্কর আর্থিক বিপর্যয় নেমে আসবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)