বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Viral restaurant bill: মাত্র ২৬ টাকায় পেটভরা খাবার! নামি রেস্তরাঁর সাতপুরনো বিল উসকে দিল নস্টালজিয়া
Viral restaurant bill: মাত্র ২৬ টাকায় পেটভরা খাবার! নামি রেস্তরাঁর সাতপুরনো বিল উসকে দিল নস্টালজিয়া Updated: 26 Nov 2022, 09:30 AM IST Sanket Dhar Viral restaurant bill on social media: সম্প্রতি এমন একটি বিল ছড়িয়ে পড়েছে নেটদুনিয়ায়। যা দেখলে বিশ্বাস করতে রীতিমত কষ্ট হবে। এক একটি পদের দাম এখনের সময় আন্দাজ করাও অসম্ভব। 1/10 আশির দশক এখন সবার কাছেই নস্টালজিয়া। খাবার হোক বা সাধারণ জিনিস, সে সময় অনেক কিছুরই দাম ছিল বেশ কম। সম্প্রতি দিল্লির এক রেস্তোরাঁর বিল ছড়িয়ে পড়েছে নেটদুনিয়ায়। যা দেখলে বিশ্বাস করতে রীতিমত কষ্ট হবে। এক একটি পদের দাম এখনের সময় আন্দাজ করাও অসম্ভব। 2/10 ধরা যাক আপনি রেস্তোরাঁয় গিয়ে শাহি পনির খাবেন ঠিক করেছেন। এখনকার সময় আপনাকে বাজেট রাখতে হবে ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকা। যদি বলা হয়, মাত্র আট টাকা দিলেই পাবেন এক প্লেট শাহি পনির? অবিশ্বাস করার কিছু নেই। ১০০ বছর আগের কথা বলা হচ্ছে তেমনটাও নয়। এটি আশি সালের বিলেই লেখা। 3/10 তবে হ্যাঁ, এখন আট টাকা দিয়ে পনির কিনতে গেলে ২০ গ্ৰামের বেশি আশা করা ভুল। আর শাহি পনির তার অনেক পরের কথা। 4/10 ঠিক তেমনটাই গল্প ডাল মাখানির। এই পদের জন্য বাজেট অন্তত ২০০ থেকে ৩০০ টাকা রাখা চাই। ভালো রেস্তোরাঁয় অন্তত তেমনটাই দাম। তবে ৫ টাকায় আপনি ৫০ গ্ৰামের বেশি ডাল পাবেন না। ডাল মাখানি তো অনেক দূরের কথা। 5/10 রায়তা ও রুটির ব্যাপারটাও আলাদা কিছু নয়। রেস্তোরাঁয় বসে ৭০ পয়সায় একটি রুটি পাওয়া যেত আশির দশকে। আর এখন? পাড়ার দোকানেও চার বা পাঁচ টাকার নিচে রুটি বিক্রি নেই। 6/10 আশির দশকের বিলটিতে দেখা যাচ্ছে চারটি পদ অর্ডার দেওয়া হয়েছিল নৈশভোজে। বিলটিতে কোন পদটির কেমন দাম ধরা হয়? 7/10 দেখা যাচ্ছে, শাহি পনির আট টাকা, ডাল মাখানি পাঁচ টাকা, রায়তা পাঁচ টাকা ও নটা রুটির দাম মাত্র ছয় টাকা ৩০ পয়সা। সব মিলিয়ে বিল হয়েছে মোট ২৬ টাকা ৩০ পয়সা। 8/10 এখন ২৬ টাকায় রাস্তার ধারের দোকানে রাতের খাবার তো স্বপ্ন, এক প্লেট চাউমিনও পাওয়া যায় না। এমনকি একটি এগরোলের দামও এখন ৩০ টাকা। 9/10 বিলটা দেখার পরেই স্বাভাবিকভাবে মন খারাপ করেছেন অনেকেই। মূল্যবৃদ্ধির জন্য দিন এমন পাল্টে যাবে, তা স্বপ্নেও ভাবা যায়নি, এমন কথাও কমেন্টে দেখা যায়। 10/10 কমেন্টে অনেকের প্রশ্ন ছিল, জিনিসের দামের মতো মানুষের আয় কী সত্যিই এতটা বেড়েছে? বাড়লে আজ এত মন খারাপ হত না।