বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Bangladesh Election Latest Update: নিজের জেলা থেকেই ভোটে লড়বেন শাকিব, হাসিনার দলের টিকিট পেলেন অভিনেতা ফেরদৌসও
Bangladesh Election Latest Update: নিজের জেলা থেকেই ভোটে লড়বেন শাকিব, হাসিনার দলের টিকিট পেলেন অভিনেতা ফেরদৌসও Updated: 27 Nov 2023, 11:11 AM IST Abhijit Chowdhury বাংলাদেশে বেজে গিয়েছে ভোট দামামা। এই আবহে ৩০০টি আসনের মধ্যে ২৯৮টির জন্য প্রার্থী ঘোষণা করেছে শেখ হাসিনার আওয়ামি লিগ। আর কয়েকদিন পর অনুষ্ঠিত হতে চলা সেই নির্বাচনে শাসকদলের হয়ে লড়বেন বাংলাদেশি ক্রিকেটার শাকিব আল হাসান। ভোটে লড়বেন অভিনেতা ফেরদৌস আহমেদও। 1/5 রিপোর্ট অনুযায়ী, মাগুরার ২টি এবং ঢাকার একটি আসনে প্রার্থী হতে চেয়ে মনোনয়ন ফর্ম কিনেছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক শাকিব। রবিবার আওয়ামি লিগের তরফ থেকে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হলে দেখা যায়, একটি আসনে শাকিবকে মনোনয়ন দিয়েছে তারা। জানা গিয়েছে, নিজের জেলা মাগুরা থেকে ভোটে লড়বেন শাকিব। মাগুরা-১ থেকে দল তাঁকে প্রার্থী করেছে। এবারের ভোটের ময়দানে আওয়ামি লিগের আরও এক তারকা প্রার্থী হলেন অভিনেতা ফেরদৌস আহমেদ। এর আগে ভারতে এসে তৃণমূলের প্রচারে নেমেছিলেন তিনি। পরে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক তাঁকে কালো তালিকাভুক্ত করেছিল। 2/5 রিপোর্ট অনুযায়ী, জনপ্রিয় চলচ্চিত্র অভিনেতা ফেরদৌস আহমেদকেও টিকিট দিয়েছে আওয়ামি লিগ। তিনি লড়বেন ঢাকা-১০ আসন থেকে। ঢাকা-১০ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য বিশিষ্ট ব্যবসায়ী নেতা শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন। তিনিও আওয়ামি লিগের টিকিটেই জিতেছিলেন গতবার। এবার শফিউলের স্থানে নায়ক ফেরদৌসকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে আওয়ামি লিগের তরফ থেকে। 3/5 উল্লেখ্য, ৩০০টি আসনের জন্য এবার আওয়ামি লিগের নৌকা প্রতীকে ভোটে লড়ার জন্য মনোনয়ন তুলেছিলেন ৩ হাজার ৩৬২ জন। প্রার্থী হওয়ার জন্য মনোনয়ন ফর্ম তুলে ব্যর্থ হন বাংলাদেশের দুই জনপ্রিয় অভিনেতা শমী কায়সার এবং মাহি। এদিকে এবারের তালিকা থেকে আওয়ামি লিগ ৬৯ সাংসদকে বাদ দিয়েছে। এমনকী এবার টিকিট পাননি তিনজন প্রতিমন্ত্রী। এদিকে প্রাক্তন পুলিশকর্তাদের অনেকেই আওয়ামি লিগের টিকিটের আশায় মনোনয়ন তুলেছিলেন। তবে তাঁদের অধিকাংশই আশাহত হন। 4/5 এদিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজে এবারও ভোটে লড়বেন গোপালগঞ্জ-৩ আসন থেকে। এই নিয়ে সপ্তমবারের জন্য এই আসন থেকে ভোটে লড়বেন শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের সড়কমন্ত্রী তথা আওয়ামি লিগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের লড়বেন নিজের পুরনো আসন থেকেই। এদিকে সুনামগঞ্জ-২ আসনে এবার আর কোনও 'সেনগুপ্ত' লড়বেন না। ১৯৭০ সালে পাক জমানায় এই আসনে জয়ী হয়েছিলেন সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। তাঁর প্রয়াণের পর সেই আসনে ২০১৮ সালে আওয়ামি লিগের টিকিট পেয়েছিলেন তাঁর স্ত্রী জয়া। তিনিও সাংসদ হয়েছিলেন। তবে এবার সেই আসনে প্রার্থী বদল হয়েছে। 5/5 এদিকে আওয়ামি লিগের প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পর চাপে পড়েছে শরিক দলগুলি। উল্লেখ্য, গত তিনটি নির্বাচনে জাতীয় পার্টি, জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টির সঙ্গে জোট বেঁধে ভোটে লড়ে এসেছে আওয়ামি লিগ। তবে এবার মাত্র দু'টি আসনে প্রার্থী দেয়নি দল। এই নিয়ে অবশ্য আওয়ামি লিগের বক্তব্য, আসন ভাগাভাগি নিয়ে শরিক দলগুলির সঙ্গে আলোচনা হবে। পরে যে যে আসন ছাড়া হবে, সেখান থেকে আওয়ামি লিগের প্রার্থীরা মনোনয়ন প্রত্যহার করবেন।