বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > CJI Chandrachud loses temper: ‘আওয়াজ নীচে, নাহলে বের করে দেব’, আদালতকক্ষেই আইনজীবীর উপর রেগে গেলেন CJI চন্দ্রচূ়ড়
CJI Chandrachud loses temper: ‘আওয়াজ নীচে, নাহলে বের করে দেব’, আদালতকক্ষেই আইনজীবীর উপর রেগে গেলেন CJI চন্দ্রচূ়ড় Updated: 03 Jan 2024, 11:58 PM IST Ayan Das সুপ্রিম কোর্টে একটি পিটিশনের সওয়াল-জবাবের মধ্যেই এক আইনজীবীর আচরণে বিরক্ত হলেন প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। রীতিমতো কড়া ভাষায় তাঁকে ভর্ৎসনা করেন তিনি। শিষ্টাচার নিয়ে 'ক্লাস' নেন। সেই পরিস্থিতিতে ওই আইনজীবী ক্ষমা চেয়ে নেন। 1/5 আদালতকক্ষে আইনজীবীর আচরণে রেগে গেলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। আদালতকক্ষে ওই আইনজীবী যেভাবে কথা বলছিলেন, তাতেই রেগে যান ভারতের প্রধান বিচারপতি। আইনজীবীকে গলার স্বর নীচু করার নির্দেশ দেন। প্রধান বিচারপতির ‘বকুনি’ খেয়ে তড়িঘড়ি ক্ষমা চেয়ে নেন ওই আইনজীবী। শুধরে নেন নিজের আচরণ। (ফাইল ছবি) 2/5 সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, বুধবার সুপ্রিম কোর্টে একটি মামলা তালিকাভুক্ত করার সময় ওই আইনজীবী যে স্বরে সওয়াল করছিলেন, তাতে একেবারেই সন্তুষ্ট হননি ভারতের প্রধান বিচারপতি। তাঁর চোখেমুখে বিরক্তি ধরা পড়ে। আইনজীবীর সওয়ালের মধ্যেই তাঁকে থামিয়ে দেন। আদালতের শিষ্টাচার মেনে সওয়াল করার পরামর্শ দেন। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে পিটিআই) 3/5 ওই সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী, ওই আইনজীবীর উদ্দেশ্যে ভারতের প্রধান বিচারপতি বলেন যে ‘এক সেকেন্ড, গলার স্বরটা নীচে করুন। ভারতের সুপ্রিম কোর্টের প্রথম আদালতকক্ষে আপনি সওয়াল-জবাব করছেন। নিজের গলার স্বরটা কম করুন। নাহলে আপনাকে আদালতকক্ষের বাইরে বের করে দিতে হবে আমায়।’ (ফাইল ছবি, সৌজন্যে পিটিআই) 4/5 ওই রিপোর্ট অনুযায়ী, আদালতকক্ষে শিষ্টাচার বজায় রাখাটা যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তাও ব্যাখ্যা করেন প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়। তিনি বলেন, ‘নিজের গলার স্বরটা নীচে করুন। আপনি যদি মনে করেন যে গলার স্বর তুলে আমাদের দমিয়ে দিতে পারবেন, তাহলে ভুলব করছেন। গত ২৩ বছরে সেটা হয়নি। আমার কেরিয়ারের শেষে বছরেও সেটা হবে না।’ (ফাইল ছবি, সৌজন্যে পিটিআই) 5/5 ওই আইনজীবী কোথায় প্র্যাকটিস করেন, তা জানতে চান প্রধান বিচারপতি। তিনি বলেন, 'আপনি সাধারণত কোথায় মামলা লড়েন? প্রতিবার কি আপনি এরকমভাবেই বিচারপতিদের উদ্দেশ্যে চেঁচিয়ে থাকেন?' ভারতের প্রধান বিচারপতির কাছে ‘বকুনি’ খেয়ে তড়িঘড়ি ক্ষমা চেয়ে নেন ওই আইনজীবী। প্রধান বিচারপতির পরামর্শ মতো সওয়াল করতে থাকেন। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে এএনআই)