এই নিয়ে ৬ ম্যাচের মধ্যে ৫টিতে হেরে বসে থাকল চেন্নাই সুপার কিংস। কেন এ ভাবে সব দলের কাছে তারা ল্যাজেগোবরে হচ্ছে? জেনে নিন, সিএসকে-র ব্যর্থতার কারণগুলো:
1/5 ডেভিড মিলার এ দিন দুরন্ত ছন্দে ছিলেন। যেন জেতানোর পণ করেই নেমেছিলেন। তাঁর বিধ্বংসী মেজাজকে টেক্কা দিতে পারেননি সিএসকে-র বোলাররা। দীপক চাহারের মতো একজন বোলারের অভাবটা বড় বেশি ধরা পড়ছে চেন্নাই টিমে। রবিবার একা দায়িত্ব নিয়ে গুজরাট টাইটানসকে ম্যাচ জেতান মিলার। ছবি: বিসিসিআই
2/5 জর্ডনের শেষ দু'টি ওভারই এই ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট হয়ে যায়। ১৮তম ওভারে জর্ডন ২৫ রান দেন। আর শেষ ওভারে ফের জর্ডনকে আনলে, সিএসকে-র বাকি স্বপ্নটুকুও শেষ হয়ে যায়। শেষ ওভারে প্রয়োজন ছিল ১৩ রান। জর্ডনের এই ওভারে একটি ছয়, একটি চার, নো-বল এবং ২রান নিয়ে টাইটানস জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যায়। ছবি: বিসিসিআই
3/5 তবে চেন্নাই জয়ের জন্য যে বিশাল পানের পুঁজি সংগ্রহ করেছিল এমনটাও নয়। ১৬৯ রান করে জেতাটা এখন খুব একটা সহজ নয়। যদি না বোলাররা অনবদ্য কিছু করে দেয়। চেন্নাইয়ের ব্য়াটিং অর্ডারে ধারাবাহিকতার অভাব সুস্পষ্ট। মইন, উত্থাপ্পারা এ দিন ব্যর্থ হলে চাপে পড়ে যায় চেন্নাই। ছবি: পিটিআই
4/5 গত বছর অলরাউন্ডার হিসেবে রবীন্দ্র জাদেজা যে দুরন্ত পারফরম্যান্স করেছিলেন, সেটা তিনি এ বার করে উঠতে পারছেন না। তাঁর কাঁধে দলের নেতৃত্বের বোঝা দুম করে চাপিয়ে দেওয়ায়, জাদেজার আসল খেলাটাই যেন কোথায় হারিয়ে গিয়েছে। এতে বড় ক্ষতি হচ্ছে চেন্নাইয়ের। ছবি: এএনআই
5/5 শুরু থেকেই চেন্নাইয়ের মধ্যে আত্মবিশ্বাসের অভাব রয়েছে স্পষ্ট। প্রতিটা ম্যাচেই যেন কোথায় একটা খামতি থেকে যাচ্ছে। আর সেই খামতিটাই পূরণ করে উঠতে পারছে না সিএসকে। ছবি: পিটিআই