Rain Forecast: গতকালই দক্ষিণ আন্দামান সাগরের ঘূর্ণাবর্তটি পরিণত হয়েছে নিম্নচাপে। আগামী দুই দিনে সেটি আরও শক্তি বাড়িয়ে গভীর নিম্নচাপে পরণত হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এর আগে গত বছর মে মাসে আছড়ে পড়েছিল যশ৷ তার আগে আমফান৷ দক্ষিণ আন্দামান সাগরে ফের নিম্নচাপ। যা নিয়ে আতঙ্কে ভুগছেন উপকূলবর্তী এলাকার বাসিন্দারা।
1/5 আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, প্রাথমিকভাবে নিম্নচাপটি উত্তরে ও পশ্চিমে অগ্রসর হবে এবং আজ সন্ধেয় গভীর নিম্নচাপে পরিণত হবে। রবিবার ৮ মে সন্ধেয় আরও শক্তি সঞ্চয় করে গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপান্তরিত হতে পারে।
2/5 উত্তর-পশ্চিম দিকে সরে ১০ মে মঙ্গলবার পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগরে পৌঁছবে ঘূর্ণিঝড় বা নিম্নচাপটি। ওড়িশা এবং উত্তর অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলে অবস্থান করবে সেটি। আপাতত পশ্চিমবঙ্গের উপর এই গোটা সিস্টেমের সরাসরি কোনও প্রভাব পড়বে বলে মনে হচ্ছে না। তবে এর জেরে বৃষ্টি হবে রাজ্যের বহু জেলায়।
3/5 আজ এবং আগামিকাল বিক্ষিপ্ত ঝড়বৃষ্টির পরিমাণ কমবে রাজ্যে। ৯ মে সোমবার থেকে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে ফের ঝড়বৃষ্টি শুরু হবে। ১০ মে মঙ্গলবার ঝড়, বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে রাজ্যে। ১৩ মে পর্যন্ত চলবে সেই বৃষ্টি। প্রথমদিকে বেশি বৃষ্টিপাত হবে উপকূলবর্তী জেলাগুলোতে৷ তারপর ধীরে ধীরে গাঙ্গেও পশ্চিমবঙ্গের অন্যান্য জেলাগুলিতেও বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে। এদিকে উত্তরবঙ্গেও বৃষ্টি জারি থাকবে এই নিম্নচাপের ফলে।
4/5 এদিকে ওড়িশার গঞ্জম, খরদা, পুরী, জগত্সিংপুর জেলায় প্রবল বৃষ্টি হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে। এই জেলাগুলিতে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ৮০ থেকে ৯০ কিমি প্রতি ঘণ্টা বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে। মত্স্যজীবীদের তাই সমুদ্রে যেতে বারণ করা হয়েছ। আশঙ্কা করা হচ্ছে, উত্তর অন্ধ্রপ্রদেশ বা ওড়িশায় আছড়ে পড়বে এই ঘূর্ণিঝড়। (ছবি - এএনআই)
5/5 আজ কলকাতা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা যথাক্রমে ৩৬ ডিগ্রি এবং ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে ঘোরাফেরা করবে৷ এর আগে শুক্রবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল, যা স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি কম৷ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৫.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল, যা স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি কম৷ (ছবি -এএনআই)