2/5 কোহলি (৪৪), রাহানে (৪৯), রোহিত (৩৪), গিল (২৮), টপ অর্ডারের প্রায় সব ব্যাটসম্যানই সেট হয়েও উইকেট দিয়ে আসেন। নিজেদের ইনিংসকে বড় রূপ দিতে পারেননি কেউই। অন্তত একজন যদি তিন অঙ্কের কাছাকাছি টেনে নিয়ে যেতে পারতেন নিজের ইনিংসকে, তবে নিশ্চিতভাবেই বড় পার্টনারশিপ তৈরি হতো এবং ভারত সুবিধা জনক জায়গায় থাকত।
3/5 বিরাট কোহলি স্বাভাবিক খেলা থেকে সরে আসায় চাপ বাড়ে ভারতের উপর। কোহলি বাউন্ডারি দিয়ে ইনিংস শুরু করেন। তবে ১৩২ বলে ৪৪ রানের ইনিংস খেলার পথে আর কোনও বাউন্ডারি মারতে পারেননি তিনি। ৩৩.৩৩ স্ট্রাইক রেটে রান করা কোহলির পক্ষে নিতান্ত বেমানান। দলের সেরা ব্যাটসম্যান চাপে থাকায় নিউজিল্যান্ডের বোলাররা কার্যত মাথায় চড়ে বসেন।
4/5 অস্ট্রেলিয়া সফর থেকেই ব্যাট হাতে পরিণতি বোধ দেখিয়েছেন ঋষভ পন্ত। ঘরের মাঠে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে রক্ষণ ও আগ্রাসনের যথাযথ প্রয়োগ দেখা গিয়েছিল পন্তের ইনিংসে। টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে পন্তেই আস্থা ছিল বিশেষজ্ঞদের। প্রথম ২০টা বল খেলার পর যখন একটি বাউন্ডারির সাহায্যে খাতা খুলেছিলেন তিনি, তখন অহেতুক খারাপ শট খেলতে যাওয়াতেই বিপদে পড়তে হয় তাঁকে। পন্ত ক্রিজে থাকলে মনোবল বজায় থাকত ভারতের। পন্ত ফিরতেই কোণঠাসা হয়ে পড়ে ভারত।
5/5 রবিচন্দ্রন অশ্বিন আউট হওয়ার পর ক্রিজে প্রতিষ্ঠিত ব্যাটসম্যান বলতে ছিলেন একা রবীন্দ্র জাদেজা। সচরাচর শেষের দিকে যত বেশি সম্ভব রান তোলার জন্য টেল এন্ডারদের আড়াল করেন বিশেষজ্ঞ ব্যাটসম্যানরা। নিউজিল্যান্ডের বোলিংয়ের বিরুদ্ধে কোহলিদের যেখানে অস্বস্তিতে দেখায়, সেখানে ইশান্ত শর্মাকে আড়াল করে নিজে বাড়তি দায়িত্ব নিতে চাননি জাদেজা। ফলে জেমিসন পরপর ইশান্ত ও বুমরাহকে ফিরিয়ে ভারতীয় ইনিংসকে প্রায় শেষ করে দেন।