বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > ২০৩০ সালের আগেই চাঁদে ‘ঘর-বাড়ি’ হবে! কারা থাকতে পারবেন?
২০৩০ সালের আগেই চাঁদে ‘ঘর-বাড়ি’ হবে! কারা থাকতে পারবেন? Updated: 23 Nov 2022, 02:32 PM IST Soumick Majumdar ওরিয়ন চন্দ্রাভিযানের প্রধান হাওয়ার্ড হু বলছেন, '২০৩০ সালের আগেই চাঁদে মানুষ পাঠানো হতে পারে।' তবে এখানেই একটি উল্লেখযোগ্য বিষয় রয়েছে। চাঁদে গিয়েই সঙ্গে সঙ্গে ফিরবেন না মহাকাশচারীরা। সেখানে কিছুটা সময় থাকবেন তাঁরা। 1/6 মহাকাশের দূর-দূরান্তে পৌঁছে যাবে মানুষ। আর এই ওরিয়ন-আর্টেমিস অভিযান তার প্রথম পদক্ষেপ। এমনটাই বলছে নাসা। ওরিয়ন চন্দ্রাভিযানের প্রধান হাওয়ার্ড হু বলছেন, '২০৩০ সালের আগেই চাঁদে মানুষ পাঠানো হতে পারে।' তবে এখানেই একটি উল্লেখযোগ্য বিষয় রয়েছে। ফাইল ছবি: নাসা 2/6 চাঁদে গিয়েই সঙ্গে সঙ্গে ফিরবেন না মহাকাশচারীরা। সেখানে কিছুটা সময় থাকবেন তাঁরা। এর জন্য নির্দিষ্ট স্থান নির্বাচন, সেখানে আবাস্থল নির্মাণ, তার জন্য রোভার তৈরির মতো বিষয়েও কাজ করছে নাসা। ফাইল ছবি: নাসা 3/6 অন্যদিকে যাঁরা যাবেন, অর্থাত্ মহাকাশচারীদেরও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তাঁদের চাঁদে থাকার জন্য প্রস্তুত করা হবে। মনে করা হচ্ছে যে, চলতি দশকের শেষের দিকেই তাঁদের নির্বাচন ও পুরোদমে প্রশিক্ষণ শুরু হয়ে যাবে।ফাইল ছবি: এএফপি 4/6 হাওয়ার্ড হু বলেন, 'আগামিদিনে আমরা চাঁদে মানুষ পাঠাব। তাঁরা সেই চন্দ্রপৃষ্ঠেই বসবাস করবেন এবং বিজ্ঞান সংক্রান্ত কাজ করবেন।' আর্টেমিস 1 সম্পর্কে তিনি বলেন, 'আমরা একটি দীর্ঘমেয়াদি পদ্ধতির বিষয়ে কাজ করছি। এমন যান গড়ে তুলতে চাইছি, যাতে মানুষকে চাঁদে নিয়ে যাওয়া যাবে, আবার ফিরিয়েও আনা যাবে।' ফাইল ছবি: নাসা 5/6 আর্টেমিস প্রোগ্রামের নামকরণ বেশ অভিনব। আর আগে নাসার চন্দ্রাভিযানের মিশনের নাম ছিল অ্যাপোলো। এদিকে সেই গ্রিক দেবতারই যমজ বোনের নাম আর্টেমিস। তাঁর নামেই এই দ্বিতীয় মনুষ্যবাহী চন্দ্রাভিযান প্রকল্প। ফাইল ছবি: নাসা 6/6 এই পরিকল্পনার অংশ হিসাবে একটি মহাকাশ স্টেশনও গড়ে তোলা হবে। সেটি অবশ্য পৃথিবী নয়, চাঁদকে প্রদক্ষিণ করবে। ফাইল ছবি: নাসা