যাঁরা পুরনো কর কাঠামোয় আছেন, তাঁরা আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় ৮০সি ধারার আওতায় করছাড়ের আশায় থাকেন। এবার বাজেটের পরে আয়কর আইনের ৮০সি ধারায় কত টাকা ছাড় মিলবে, তা দেখে নিন। কোন কোন ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করলে ৮০সি ধারার আওতায় ছাড় পাবেন, তা দেখে নিন।
1/5 অনেক প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু এবারের অন্তর্বর্তীকালীন বাজেটে (ভোট-অন-অ্যাকাউন্টে) আয়কর আইনের ৮০সি ধারার আওতায় করছাড়ের সীমা বাড়ালেন না কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। অর্থাৎ ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে (অ্যাসেসমেন্ট ইয়ার ২০২৪-২৫) ৮০সি ধারার আওতায় যতটা করছাড় পাওয়া যাচ্ছে, ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষেও (অ্যাসেসমেন্ট ইয়ার ২০২৫-২৬) সেই অঙ্কের করছাড়ই মিলবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Pixabay)
3/5 ওই ১.৫ লাখ টাকার ঊর্ধ্বসীমা বৃদ্ধির জন্য দীর্ঘদিন ধরেই দাবি উঠছে। শেষবার ২০১৪-১৫ অর্থবর্ষের বাজেটে আয়কর আইনের ৮০সি ধারার আওতায় করছাড়ের সীমা বাড়ানো হয়েছিল। আগে আয়কর আইনের ৮০সি ধারার আওতায় এক লাখ টাকা পর্যন্ত করছাড়ের সুযোগ মিলত। সেটা ২০১৪-১৫ অর্থবর্ষ থেকে বেড়ে ১.৫ লাখ টাকায় দাঁড়িয়েছে। তারপর থেকে ওই সীমা আরও বাড়ানো হয়নি। যদিও করদাতাদের দাবি, করছাড়ের সীমা বাড়িয়ে দু'লাখ টাকা করা হোক। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Pixabay)
4/5 আয়কর আইনের ৮০সি ধারার আওতায় করছাড়ের সুযোগ পাওয়ার জন্য কোন কোন ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করা যায়? পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড (পিপিএফ), ইপিএসের (এমপ্লয়িজ পেনশন স্কিম), ইক্যুইটি লিঙ্কড সেভিংস স্কিমস (ইএলএসএস) মিউচুয়াল ফান্ড, জীবনবিমা নিগমে (এলআইসি) যে টাকা বিনিয়োগ করা হয়, সেটার মাধ্যমে আয়কর আইনের ৮০সি ধারার আওতায় করছাড়ের সুযোগ পাওয়া যায়। যত টাকাই বিনিয়োগ করা হোক কেন, সর্বাধিক ১.৫ লাখ টাকা করছাড়ের সুযোগ মিলবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Pixabay)