জোফ্রা আর্চার আর ইশান কিষাণকে দলে নিতেই পার্সের অধিকাংশ খরচ করেছে মুম্বই। শেষ মুহূর্তে দলে এসেছেন টিম ডেভিড। দলে আছেন অনূর্ধ্ব ১৯ দলের তরুণ তারকাও। একনজরে দেখে নিন মুম্বইয়ের শক্তি ও দুর্বলতা:
1/5ইশান কিষাণকে দলে নিতে ১৫.২৫ কোটি টাকা খরচ করেছে মুম্বই। তরুণ এই ক্রিকেটারকে দলে ফিরিয়ে মোটের উপর দলের ‘কোর’কে বজায় রেখেছে। রোহিত শর্মা, জসপ্রীত বুমরাহ, সূর্যকুমার যাদব, কায়েরন পোলার্ডকে আগেই দলে রেখেছিল মুম্বই। হার্দিককে ফিরে পাওয়ার কোনও সুযোগ ছিল না। এই আবহে ইশান কিষাণকে দলে ফেরাতে পেরে পুরোনো কোরকে প্রায় অক্ষত রাখতে পেরেছে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। ওপেনিংয়ে রোহিতের সঙ্গে ইশান নামবেন মাঠে। এরপর সূর্যকুমার আছেন। শেষে পোলার্ড ও টিম ডেভিড থাকবেন। (HT_PRINT)
2/5টিম ডেভিড সিঙ্গাপুরের হয়ে নিজের আন্তর্জাতিক কেরিয়ার শুরু করলেও অস্ট্রেলিয়ার হয়ে খেলারও যোগ্যতা রয়েছে তাঁর। ৮৫টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ৩৪.৬৯-র গড় ও ১৫৯.৩৯-র স্ট্রাইক রেটে ১৯০৮ রান ডেভিডের জন্য মুম্বই ইন্ডিয়ান্সকে ৮ কোটি ২৫ লক্ষ টাকা খরচ করতে হয়। কলকাতাও ডেভিডকে দলে চেয়েছিল। মুম্বইয়ের হয়ে কায়রন পোলার্ড পরবর্তী ফিনিশার হতে পারেন এই ডেভিড। হার্দিকের অভাব পূরণ করে সিঙ্গাপুরে জন্ম নেওয়া এই ক্রিকেটারই হতে পারে দলের এক্স ফ্যাক্টর। পাশাপাশি আইপিএলে ভালো খেললে অস্ট্রেলিয়ান দলের দরজা খুলতে পারে তাঁর জন্য। তাই ব্যক্তিগতভাবে তাঁরও ভালো খেলার তাগিদ থাকবে বেশি। যার লাভ পেতে পারে মুম্বই। (HT_PRINT)
3/5জসপ্রীত বুমরাহ এবার জোফ্রা আর্চারের সঙ্গে জুটি বাঁধতে পারবেন না। টাইমাল মিলসের সঙ্গে তাঁকে বোলিং ডিপার্মেন্টের দায়িত্ব সামলাতে হবে। রাহুল চাহার ও ট্রেন্ট বোল্টকে ফেরাতে না পারায় দলের বোলিং অন্তত এবছর কিছুটা দুর্বল থাকবে। ভারতীয় পেসারদের মধ্যে জয়দেব উনাদকাট আছেন বটে। তবে তাঁর ধারাবাহিকতা নিয়ে সংশয় আছে। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে আইপিএল) (HT_PRINT)
4/5মুম্বইয়ের আরও এক এক্স ফ্যাক্টর হয়ে উঠতে পারেন ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। বেবি এবি নামে পরিচিত দক্ষিণ আফ্রিকার ডেওয়াল্ড ব্রেভিস যুব বিশ্বকাপের ৬ ম্যাচে সব থেকে বেশি ৫০৬ রান সংগ্রহ করেছেন। তিনি ২টি সেঞ্চুরি ও ৩টি হাফ-সেঞ্চুরি করেছেন। (HT_PRINT)