প্যাট কামিন্সের ১৫ বলে ৫৬ রানের হাত ধরেই ২৪ বল বাকি থাকতে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের বিরুদ্ধে ৫ উইকেটে জয় ছিনিয়ে নেয় কেকেআর।
1/5 পুরুষদের ক্রিকেটে অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটার হিসেবে দ্রুততম হাফসেঞ্চুরি: প্যাট কামিন্স, যিনি ১৬তম ওভারে ড্যানিয়েল সামসের বলে বাউন্ডারি দিয়ে অর্ধশতক পূরণ করে অস্ট্রেলিয়ার একজন পুরুষ ক্রিকেটার হিসেবে দ্রুততম হাফসেঞ্চুরি করেন। ভেঙে দেন ড্যানিয়েল ক্রিশ্চিয়ানের রেকর্ড। কামিন্স মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের বিপক্ষে ১৪ বলে ৫০ করেন। ২০২০ সালে সিডনি সিক্সার্সের হয়ে খেলার সময়ে ক্রিশ্চিয়ান বিবিএল ম্যাচে হোবার্ট হারিকেনসের বিপক্ষে পঞ্চাশ করেছিলেন ১৫ বলে। (ছবি সৌজন্যে পিটিআই)
2/5 আইপিএলে যুগ্ম ভাবে দ্রুততম হাফসেঞ্চুরি: আইপিএলের ইতিহাসে দ্রুততম (সব থেকে কম বলে) অর্ধশতরান করার যুগ্ম রেকর্ড গড়লেন কামিন্স। তাঁর আগে এমন কৃতিত্ব দেখিয়েছেন কেবল লোকেশ রাহুল। ২০১৮ আইপিএলে দিল্লি ক্যাপিটালসের বিরুদ্ধে ১৪ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি করেছিলেন রাহুল। (ছবি সৌজন্যে পিটিআই)
3/5 আইপিএলে ১৫ বল খেলে সর্বাধিক রান: এটি কিছুটা কঠিন মনে হতে পারে। তবে হ্যাঁ, কামিন্স এই রেকর্ডটিও অর্জন করেছেন। ১৫টি বল খেলে কামিন্স অপরাজিত ৫৬ রান করেন। যা আইপিএলে রেকর্ড। এর আগে আইপিএলের ইতিহাসে ১৫ বলে কেউ কখনও ৫৬ রান করতে পারেননি। ১৫ বলে এটাই সর্বোচ্চ রান। (ছবি সৌজন্যে পিটিআই)
4/5 ৫০ রানের বেশি স্কোর করে সর্বাধিক স্ট্রাইকরেট: সুরেশ রায়নায় দুর্দান্ত একটি নজির ছিনিয়ে নেন কামিন্স। আইপিএলে ৫০-এর বেশি রান তো করেছেনই। সেই সঙ্গে সব থেকে বেশি স্ট্রাইক-রেট এখন কামিন্সেরই। মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে কামিন্সের স্ট্রাইক-রেট ৩৭৭.৩৩। ২০১৪ সালে পঞ্জাবের বিরুদ্ধে ৩৪৮.০০ স্ট্রাইক-রেটে রান তুলেছিলেন রায়না।
5/5 এগুলি ছাড়াও আইপিএলের তালিকার সবচেয়ে ব্যয়বহুল ওভারে ড্যানিয়েল সামসের নাম যোগ করার ক্ষেত্রেও কামিন্স একটি বড় ভূমিকা পালন করেছিলেন। কামিন্স ১৬তম ওভারে ৩৫ রান সংগ্রহ করতে (১ নো-বল সহ) চারটি ছক্কা এবং দুটি চার হাঁকিয়েছিলেন। এটি আইপিএলের ইতিহাসে তৃতীয় সবচেয়ে ব্যয়বহুল ওভার।