এবছর ভারতে আগাম প্রবেশ করেছিল বর্ষা। তবে দক্ষিণবঙ্... more
এবছর ভারতে আগাম প্রবেশ করেছিল বর্ষা। তবে দক্ষিণবঙ্গে বর্ষার ‘পাওয়ারপ্লে’ চলেছিল মন্থর গতিতে। এদিকে পুজোর সময় ‘স্লগ ওভারে’ জমিয়ে ব্যাট করেছে বর্ষা। এর ফলে স্বাভাবিকের থেকে ৮২ শতাংশ বেশি বৃষ্টি হয়েছে পুজোর পাঁচদিন।
1/4১ জুন থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর, দক্ষিণবঙ্গে ঘাটতি দাঁড়ায় ২৫ শতাংশে। এর আগে ২০১০ সালে দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির ঘাটতি ছিল ৩১ শতাংশ। সেবার রাজ্যে খড়া দেখা দিয়েছিল। তবে পুজোর পাঁচদিনই বৃষ্টি হয় পশ্চিমবঙ্গে। সবকটি জেলাই ভাসে বৃষ্টিতে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএনআই)
2/4পুজোর পাঁচ দিনে দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টি হয়েছে স্বাভাবিকের চেয়ে ৮২% বেশি। এর মধ্যে হুগলিতে পুজোর সময় স্বাভাবিকের থেকে ৩৪৮% বেশি বৃষ্টি হয়, পশ্চিম মেদিনীপুরে ১৮১% বেশি, হাওড়ায় ১৫৮% বেশি, বাঁকুড়ায় ১৫২% বেশি, পূর্ব মেদিনীপুরে ১২৪% বেশি বৃষ্টি হয় এই পাঁচদিন। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টির পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে ২৭% বেশি ছিল পুজোর পাঁচদিন। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএনআই)
3/4এদিকে হিসেব মতো বাংলা থেকে বর্ষা বিদায় নেওয়ার কথা ১২ অক্টোবর। তবে বঙ্গোপসাগর থেকে জলীয় বাষ্প ঢোকার প্রক্রিয়া জারি থাকবে বলে জানা গিয়েছে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে নতুন ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হওয়ায় এই পরিস্থিতি। সমুদ্রের নিম্নচাপের উপরই বর্ষা বিদায় নির্ভর করবে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।
4/4আগামী পাঁচদিন দক্ষিণবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, হাওড়া, কলকাতা, হুগলি, পুরুলিয়া, পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান, পূর্ব বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং নদিয়ায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হবে। উত্তরবঙ্গে জলপাইগুড়ি, দুই দিনাজপুর, দার্জিলিং, কোচবিহারসহ একাধিক জেলায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএনআই)