ভোটের আগেই নরেন্দ্র মোদী সরকারের কাছে 'হারল' INDIA জোট। কারণ অনাস্থা প্রস্তাব খারিজ হয়ে গেল। ধ্বনিভোটে পরাজিত হয়েছে সেই অনাস্থা প্রস্তাব। তারইমধ্যে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে আক্রমণের পরে লোকসভা থেকে সাসপেন্ড হয়ে গেলেন কংগ্রেস সাংসদ অধীর চৌধুরী।
1/5 ধ্বনি ভোটে লোকসভায় পরাজিত হল অনাস্থা প্রস্তাব। বৃহস্পতিবার লোকসভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ১৩৩ মিনিটের ভাষণের পর অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে ধ্বনি ভোট করেন স্পিকার ওম বিড়লা। ততক্ষণে অবশ্য বিরোধী সাংসদরা ওয়াক-আউট করে গিয়েছেন। ধ্বনি ভোটে ‘হ্যাঁ’-র পক্ষে আওয়াজ কার্যত শোনা যাচ্ছিল না। যখন ‘না’-র পক্ষে মত চান স্পিকার, তখন পুরো গমগম করে ওঠে সংসদের নিম্নকক্ষ। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে পিটিআই)
2/5 মোদী সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব এনেছিল বিরোধী জোট ‘INDIA’ তথা কংগ্রেস সাংসদ গৌরব গগৈ এবং বিআরএসের সাংসদ নাগেশ্বরা রাও। তবে সেই অনাস্থা প্রস্তাবের সামনে যে মোদী সরকারের যে কোনও সমস্যা হবে না, তা ভালোভাবেই জানতেন বিরোধীরা। তাও কেন অনাস্থা প্রস্তাব আনা হয়েছিল, সেই ব্যাখ্যা দেন অধীর। তিনি জানান, মণিপুর নিয়ে সংসদে যাতে মোদী মুখ খোলেন, সেজন্য অনাস্থা প্রস্তাব আনা হয়েছে। (ছবি সৌজন্যে সংসদ টিভি)
4/5 বৃহস্পতিবার অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে ভাষণের সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে বেনজির আক্রমণ করেন অধীর। তা নিয়ে নিজের আসন ছেড়ে উঠে পড়েন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তুমুল রেগে যান। অধীরের বিরুদ্ধে পদক্ষেপের দাবি তোলেন সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী। বিজেপি সাংসদরা দাবি করেন যে মোদীর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে মোদীকে। (ছবি সৌজন্যে, সঞ্জীব বর্মা/হিন্দুস্তান টাইমস)
5/5 অধীরের মন্তব্য নিয়ে সরাসরি কোনও মন্তব্য করেননি মোদী। তবে সার্বিকভাবে বিরোধীদের বিরুদ্ধে অপশব্দ প্রয়োগের অভিযোগ তুলেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘বিরোধীদের গালিগালাজ ও অপশব্দ সত্ত্বেও মন খারাপ করিনি। দেশের মানুষের জন্য এগিয়ে চলেছি।’ (ছবি সৌজন্যে সংসদ টিভি)