বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Nusrat Jahan controversy: ভুল তথ্য নুসরতের, তাঁর সংস্থা থেকে ১ কোটি ঋণ নেননি, দাবি ‘ফ্ল্যাট প্রতারক’-র
Nusrat Jahan controversy: ভুল তথ্য নুসরতের, তাঁর সংস্থা থেকে ১ কোটি ঋণ নেননি, দাবি ‘ফ্ল্যাট প্রতারক’-র Updated: 04 Aug 2023, 08:32 AM IST Ayan Das Nusrat Jahan controversy: বাড়ির জন্য তাঁর সংস্থার থেকে এক কোটি টাকা ঋণ নেননি নুসরত জাহান। এমনই দাবি করলেন ‘ফ্ল্যাট প্রতারক’ রাকেশ সিং। তাঁর দাবি, সেভেন সেন্সেস ইনফ্রাস্ট্রাকচার প্রাইভেট লিমিটেডের থেকে কোনও ঋণ নেননি অভিনেত্রী। 1/6 বুধবার নুসরত জাহান যা দাবি করেন, তার পুরো উলটো কথা বললেন সেভেন সেন্সেস ইনফ্রাস্ট্রাকচার প্রাইভেট লিমিটেডের ডিরেক্টর রাকেশ সিং। ফ্ল্যাট প্রতারণা বিতর্কের মধ্যে বুধবার তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ নুসরত দাবি করেন, সেভেন সেন্সেস ইনফ্রাস্ট্রাকচারের থেকেই ঋণ নিয়ে ফ্ল্যাট কিনেছিলেন। যদিও একটি সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী, রাকেশ দাবি করেছেন যে তাঁর সংস্থার থেকে কোনও ঋণ নেননি নুসরত। অপর একটি সংস্থার ঋণ নিয়েছিলেন। নুসরতের বক্তব্যে হতভম্ব হয়ে গিয়েছেন বলে দাবি করেন রাকেশ। (ছবি সৌজন্যে এএনআই) 2/6 আনন্দবাজার পত্রিকার অনুযায়ী, রাকেশ দাবি করেছেন যে ঋণ নিয়ে ফ্ল্যাট কেনার দাবি শুনে হতবাক হয়ে গিয়েছেন তিনি। সেভেন সেন্সেসের তরফে কোনও ঋণ দেওয়া হয়নি। অন্য একটি সংস্থার থেকে অভিনেত্রী ঋণ নিয়েছিলেন বলে দাবি করেছেন সেভেন সেন্সেস ইনফ্রাস্ট্রাকচারের ডিরেক্টর রাকেশ। (ছবি সৌজন্যে, সমীর জানা/হিন্দুস্তান টাইমস) 3/6 বুধবার সাংবাদিক বৈঠকে নুসরত দাবি করেন, সেভেন সেন্সেস ইনফ্রাস্ট্রাকচারের থেকে ১ কোটি ১৬ লাখ টাকার মতো ঋণ নিয়েছিলেন। যে টাকা দিয়ে ফ্ল্যাট কিনেছিলেন। পরবর্তীতে ২০১৭ সালে সুদ-সহ সেই ঋণের টাকা মিটিয়ে দিয়েছিলেন বলে দাবি করেন নুসরত। তাঁর কাছে ব্যাঙ্কের নথিও আছে বলে দাবি করেন অভিনেত্রী। (ছবি সৌজন্যে, সমীর জানা/হিন্দুস্তান টাইমস) 4/6 এমনিতে ফ্ল্য়াট 'প্রতারণার' অভিযোগ জানাতে কয়েকজন প্রবীণ নাগরিককে নিয়ে ইডির কাছে যান বিজেপি নেতা শঙ্কুদেব পণ্ডা। তিনি দাবি করেন, ফ্ল্যাট কেনার জন্য ২০১৪ সালে প্রত্যেকের থেকে সাড়ে পাঁচ লাখ টাা নিয়েছিল সেভেন সেন্সেস ইনফ্রাস্ট্রাকচার। প্রাথমিকভাবে তাঁদের গড়িয়াহাটে ফ্ল্যাট প্রদানের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। পরে রাজারহাটে ফ্ল্যাট দেওয়া হবে বলে দাবি করা হয়েছিল। ২০১৮ সালে সংস্থার তরফে জানানো হয়েছিল যে পুরো টাকা ফেরত দেওয়া হবে। যদিও ওই প্রবীণদের দাবি, অনেকেই এক পয়সাও পাননি। কেউ-কেউ অনেক কম টাকা পেয়েছেন। (ছবি সৌজন্যে, সমীর জানা/হিন্দুস্তান টাইমস) 5/6 ওই সংস্থার ডিরেক্টর পদে নুসরত ছিলেন বলে দাবি করা হয়। যে বিষয়টা স্বীকার করে নিয়েছেন নুসরতও। তবে তিনি দাবি করেছেন যে ২০১৭ সালের মার্চে সংস্থার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেন। তারপর থেকে কোনও যোগাযোগ করেন। সেইসঙ্গে ‘৩০০ শতাংশ গ্যারান্টি’ দিয়ে বলেন যে তিনি কোনওরকম দুর্নীতিতে যুক্ত নন। (ছবি সৌজন্যে, সমীর জানা/হিন্দুস্তান টাইমস) 6/6 অভিযোগকারীদের একাংশের দাবি, ওই সংস্থার সঙ্গে নুসরত যুক্ত বলে তাঁরা ভরসা পেয়েছিলেন। যাঁরা ফ্ল্যাট 'প্রতারণা'-র বিষয়টি সামনে আসার পর মামলা দায়ের করেছিলেন। সেই বিষয়ে কলকাতা পুলিশকে তদন্তেরও নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। চলতি বছরের জানুয়ারিতে তাঁকে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। তবে নুসরত তা করেননি বলে দাবি করা হয়েছে। (ছবি সৌজন্যে, সমীর জানা/হিন্দুস্তান টাইমস)