কয়েকদিনের মধ্যেই শিক্ষাবর্ষ শেষ হচ্ছে। এগিয়ে আসছে চাকরির মরশুম। আর সেই চাকরির মরশুমের আগে ইঞ্জিনিয়ারিং ফ্রেশারদের চাকরির জন্য খুব একটা স্বস্তির খবর মিলল না। বরং যে সমীক্ষার রিপোর্ট সামনে এল, তাতে বাড়ল উদ্বেগ।
1/5 দশজনের মাত্র এক জন চাকরি পাবেন, ১০০ জনের মধ্যে পাবেন মাত্র ১০ জন। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে ইঞ্জিনিয়ারিং গ্র্যাজুয়েট হওয়া পড়ুয়াদের চাকরির বাজারে নেমে এমনই ভয়ংকর পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হবে বলে টিমলিজ ডিজিটালের একটি সমীক্ষায় দাবি করা হল। ওই সমীক্ষা অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে প্রায় ১৫ লাখ ইঞ্জিনিয়ার পাস-আউট করবেন। তাঁদের মধ্যে মাত্র ১০ শতাংশ ইঞ্জিনিয়ার চাকরি পাবেন বলে ওই সমীক্ষায় দাবি করা হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
3/5 কিন্তু ফ্রেশারদের চাকরির ক্ষেত্রে এরকম অবস্থা হবে কেন? সেই উত্তরও দেওয়া হয়েছে ওই সংস্থার সমীক্ষার রিপোর্টে। টিমলিজ ডিজিটালের বিজনেস হেড কৃষ্ণ ভিজের বক্তব্য, বর্তমানে ফ্রেশারদের নিয়োগের তুলনায় কিছুটা অভিজ্ঞ কর্মীদের নিয়োগ করতে চাইছে বিভিন্ন সংস্থা। যাঁদের সাত বছর থেকে ১২ বছরের অভিজ্ঞ হন। তাঁদের নতুন করে শেখানোর কোনও বিষয় থাকে না। ফ্রেশারদের ক্ষেত্রে কমপক্ষে ছয় মাসের ট্রেনিংয়ের প্রয়োজন থাকে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে সন্তোষ কুমার/হিন্দুস্তান টাইমস)
5/5 আর চাকরির ক্ষেত্রে দক্ষতার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হবে বলে জানিয়েছেন টিমলিজ ডিজিটালের বিজনেস হেড। তাঁর মতে, এখন যেভাবে চাকরির ধরন পালটাচ্ছে, তাতে বিভিন্ন দক্ষতা থাকা ফ্রেশারদের দিকে বেশি ঝুঁকছে সংস্থাগুলি। তাই যে সব কর্মচারীরা বিভিন্ন দিকে দক্ষ, নয়া প্রযুক্তির জিনিসপত্র (মেশিন লার্নিং, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স) শিখে আসছেন, নিয়োগের ক্ষেত্রে তাঁদের অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে হিন্দুস্তান টাইমস)