সন্তানসম্ভবা অবস্থায় শ্যুটিং করতে গিয়ে জ্ঞান হারিয়েছিলেন বেবো।
1/6 গত মার্চে সইফিনার ঘরে এসেছে নয়া অতিথি। কিন্তু পরিচিত মেজাজে গর্ভাবস্থার শেষ পর্যায় জুড়েও দাপিয়ে শ্যুটিং করেছেন করিনা। কারণ তিনি ‘ওয়ার্কিং মাদার’। শীঘ্রই লেখিকা হিসাবে আত্মপ্রকাশ করছেন বেবো। সেই বইয়ের পাতাতেই উঠে এসেছে এই 'ইয়ামি মাম্মি'র কিছু বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি। (ছবি সৌজন্যে- পুমা ইন্ডিয়া)
2/6 মাতৃত্বের অভিজ্ঞতা নিয়ে একটি বই লিখেছেন করিনা। নাম ‘প্রেগন্যান্সি বাইবেল’। এই বইয়ের পাতায় করিনা লিখেছেন, মানুষজনের কিছু ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে সেলিব্রিটি প্রেগন্যান্সি ঘিরে। তাঁরা ভাবে নায়িকারা মা হলে বোধহয় তাঁদের কোনও সমস্যার মধ্যে পড়তে হয় না। নিজের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা এই মর্মে তুলে ধরেন তিনি।
3/6 অন্তঃসত্ত্বা থাকাকালীন ‘লাল সিংহ চড্ডা’ ছবির শ্যুটিং শেষ করেছেন করিনা। তা ছাড়া একাধিক ফোটোশ্যুট করেছেন, নিজের রেডিও টক শো ‘হোয়াট ওমেন ওয়ান্ট’-এরও শ্যুটিংয়ে দেখা গিয়েছে বেবোকে। নবাব ঘরনি জানিয়েছেন একদিন ফটোশ্যুটে গিয়ে সেটেই অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিলেন তিনি।
4/6 প্রেগন্যান্ট অবস্থাতে কাউকেই গ্ল্যামারাস দেখায় না। আমিও চেষ্টা করেছি তার মধ্যে নিজেকে সুন্দর করে রাখার। বাইরে বেরোলেও সেটাই মাথায় রাখতাম। কিন্তু আমি নিজের মনে সৌন্দর্য অনুভব করিনি। আমার অনেকটা ওজন বেড়ে গিয়েছিল তখন। শরীরে তখন নানা রকমের দাগ ছিল। প্রতি দিন সন্ধে হতে না হতে ৫টার মধ্যে ঘুম পেয়ে যেত।… আশা করি, বই পড়ে আপনার মুখে হাসি ফুটবে। একই সঙ্গে সান্ত্বনাও পাবেন।’’ (ছবি-ইনস্টাগ্রাম)
5/6 করিনা বলেন, 'আমি যখন সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তখন মা হয়েছি। কোনও লুকোছাপা করিনি এই বিষয়ে। আমি নিজে স্বাভাবিক থাকার চেষ্টা করেছি, আমার নিজের স্পিরিটটা বইয়ের পাতায় মলাটবন্দি করেছি।
6/6 ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে জন্ম হয়েছিল সইফ-করিনার প্রথম সন্তান তৈমুরের। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেনসেশন এই খুদে, তবে দ্বিতীয় সন্তানের ব্যক্তি স্বাধীনতা বজায় রাখবার চেষ্টা করছেন এই তারকা দম্পতি। তৈমুরের নাম বিতর্কের পর দ্বিতীয় সন্তানের নাম এতদিন গোপেনে রেখেছিলেন সইফিনা। সদ্যই প্রকাশ্যে এসেছে জেহ-র নাম। (ছবি ইনস্টাগ্রাম)