লক্ষ্য রাখতে হবে যে সম্পর্কের মধ্যে আপনার প্রেমিক ... more
লক্ষ্য রাখতে হবে যে সম্পর্কের মধ্যে আপনার প্রেমিক আপনার মতামত নিয়ে যৌথ সিদ্ধান্তের পথে এগিয়ে যান কি না। প্রেমিকের ইচ্ছা-অনিচ্ছার ওপর আপনার জীবন নির্ভর করতে শুরু করলে মুশকিল! এখনই শিখুন কীভাবে 'না' বলতে হবে।
1/6সম্পর্কে সকলেরই সমানাধিকার থাকা প্রয়োজন। সম্পর্কের মিষ্টতা সেখানেই। তবে যদি সম্পর্কের মধ্যে থাকা মানুষরা একে অপরকে সমাদর বা সম্মান না করতে পারেন, তাহলে শুরু হয়ে যায় সমস্যা। প্রেমের সম্পর্কের ক্ষেত্রে একজন কেউ অন্য একজনকে দমন করতে থাকলেই এই সমস্যা আরও বাড়ে।
2/6প্রেমে থাকাকালীন আপনার প্রেমিক কি বারবার আপনাকে দমিয়ে রাখেন? চিরকালই সম্পর্কে নিজের প্রভাব প্রতিপত্তিকে প্রতিষ্ঠা করে অন্যদের সামনে আপনাকে 'ছোট' দেখাবার চেষ্টা করেন? তাঁর মধ্যে এই কয়েকটি লক্ষণ রয়েছে কি না দেখে নিতে হবে।
3/6কথায় কথায় আপনাকে আটকে দেন- কথায় কথায় আপনার ইচ্ছা-অনিচ্ছাকে ছাপিয়ে আপনার প্রেমিক কি দমন করতে ভালোবাসেন? তাহলে লক্ষ্য করবেন যে কথার মাঝে তিনি নিশ্চয়ই আপনাকে আটকে দেন। হতে পারে এটা ওঁর অভ্যাসে দাঁড়িয়েছে। তবে কোথাও গিয়ে আপনাকেই এমন অভ্যাস রুখে দিতে হবে।
4/6আপনার নিজস্ব সময়ও পাচ্ছেন না- যদি প্রেমিক আপনার সময়ের গুরুত্ব না বুঝে থাকেন, তাহলে তা ভবিষ্যতে গিয়ে বড় সমস্যা হতে পারে। ফলে পার্সোনাল স্পেসের বিষয়টি প্রেমিককে ভাল করে বুঝিয়ে দিতে হবে। তবে প্রেমিক যদি আপনার প্রেমে বিভোর থাকেন, তাহলে এপনাকে একলা নাও ছাড়তে পারেন! সেদিকটিও লক্ষ্য রাখতে হবে।
5/6আপনার মতামত নেওয়া হচ্ছে কি- লক্ষ্য রাখতে হবে যে সম্পর্কের মধ্যে আপনার প্রেমিক আপনার মতামত নিয়ে যৌথ সিদ্ধান্তের পথে এগিয়ে যান কি না। প্রেমিকের ইচ্ছা-অনিচ্ছার ওপর আপনার জীবন নির্ভর করতে শুরু করলে মুশকিল! এখনই শিখুন কীভাবে 'না' বলতে হবে।
6/6নিজের দোষ না স্বীকার করা- প্রেমিক যদি নিজের দোষ কিছুতেই না স্বীকার করে বারবার আপনার ওপর দোষের ভাগ চাপিয়ে দেন, কিংবা প্রয়োজনের থেকে বেশি আপনার ব্যক্তিগত জায়গায় ভাগ বসান, তাহলে সতর্ক হোন। এখনই তাঁকে বিষয়গুলি ঠাণ্ডা মাথায় বুঝিয়ে নিতে হবে।(ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Pixabay)