প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রাক্কালে শৌর্যচক্র পেলেন ভারতীয় সেনার ছয় জওয়ান। তাঁদের মধ্যে পাঁচজন মরণোত্তর শৌর্যচক্র পেয়েছেন। যা ভারতের তৃতীয় সর্বোচ্চ সামরিক সম্মান।
1/7 বিষয়টির সঙ্গে অবহিত প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, ১৭ মাদ্রাস রেজিমেন্টের নায়েব সুবেদার শ্রীজিথ এম, রাজপুত রেজিমেন্ট বা ৪৪ রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের হাবিলদার অনিলকুমার তোমর, কোর অফ ইঞ্জিনিয়ার বা ৪৪ রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের হাবিলদার কাশীরায় বাম্মানাল্লি, জাঠ রেজিমেন্ট বা ৩৪ রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের হাবিলদার পিঙ্কু কুমার, ১৭ মাদ্রাস রেজিমেন্টের সিপাই মারুপ্রোলু যশবন্ত কুমার রেড্ডি এবং ৫ অসম রাইফেলসের রাইফেলম্যান রাকেশ শর্মাকে শৌর্যচক্রে ভূষিত করা হয়েছে। (ছবি সৌজন্যে এএনআই)
2/7 ১৭ মাদ্রাস রেজিমেন্টের নায়েব সুবেদার শ্রীজিথ এম (মরণোত্তর শৌর্যচক্র): ২০২১ সালের ৮ জুলাই জম্মু ও কাশ্মীরে সন্ত্রাস-বিরোধী অভিযানের সময় তিনি মারা যান। অভিযানের সময় গুলিবিদ্ধ হওয়ার পরও লড়াই ছাড়েননি। আহত অবস্থায় লড়াই চালিয়ে গিয়েছিলেন। (ছবি সৌজন্যে এএনআই)
3/7 রাজপুত রেজিমেন্ট বা ৪৪ রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের হাবিলদার অনিলকুমার তোমর (মরণোত্তর শৌর্যচক্র): ২০২০ সালের ডিসেম্বর সন্ত্রাস-বিরোধী অভিযানে ছিলেন। একটি কমব্যাট অ্যাকশন দলের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন। গুলির লড়াইয়ে দু'জন জঙ্গিকে খতম করেছিলেন। তবে তিনিও আহত হয়েছিলেন। পরে মৃত্যু হয় তাঁর। (ছবি সৌজন্যে এএনআই)
4/7 কোর অফ ইঞ্জিনিয়ার বা ৪৪ রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের হাবিলদার কাশীরায় বাম্মানাল্লি (মরণোত্তর শৌর্যচক্র): গত বছরের ১-২ জুলাই জম্মু ও কাশ্মীরের পুলওয়ামায় জঙ্গি-বিরোধী অভিযানে তাঁর মৃত্যু হয়। তাঁর সাহসিকতার কারণে কমব্যাট অ্যাকশন দলের সদস্যরা রক্ষা পান। (ছবি সৌজন্যে এএনআই)
6/7 ১৭ মাদ্রাস রেজিমেন্টের সিপাই মারুপ্রোলু যশবন্ত কুমার রেড্ডি (মরণোত্তর শৌর্যচক্র): গত বছর ৮ জুলাই জম্মু ও কাশ্মীরে মুখোমুখি গুলির লড়াইয়ে মারা যান। তবে অভিযানের সময় নিজের সহকর্মীর প্রাণ রক্ষা করেছিলেন। (ছবি সৌজন্যে এএনআই)
7/7 ৫ অসম রাইফেলসের রাইফেলম্যান রাকেশ শর্মা: ২০২১ সালের ২৩ মে অসমে দুই বিচ্ছিন্নতাবাদীকে খতম করেছিলেন। একজনকে খতমের পর ‘কভার’ না থাকলেও চাপের মুখে স্নায়ু ধরে রেখে দ্বিতীয় জঙ্গিকে খতম করেন। (ছবি সৌজন্যে এএনআই)