আইপিএলে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে উড়ে গেল কলকাতা নাইট রাইডার্স (কেকেআর)। ১৩ বল বাকি থাকতে সাত উইকেটে জিতে গেল সানরাইজার্স। কোন কোন কারণে কেকেআর মুখ থুবড়ে পড়ল, তা দেখে নিন -
1/5 কেকেআরের টপ অর্ডারের ব্যর্থতা: অজিঙ্কা রাহানেকে বাদ দিয়েও কেকেআরের ভাগ্য পালটাল না। আবারও চূড়ান্ত ব্যর্থ হল কেকেআরের টপ অর্ডার। খুব ভালো বলে যে আউট হয়েছেন, এমনটা নয়। বাজে শট খেলে আউট হয়েছেন অ্যারন ফিঞ্চ এবং সুনীল নারিন। একমাত্র বেঙ্কটেশ আইয়ার কিছুটা ভালো বলে আউট হয়েছেন। (ছবি সৌজন্যে আইপিএল)
2/5 চূড়ান্ত ফ্লপ বরুণ চক্রবর্তী: শুক্রবার পুরোপুরি ফ্লপ হলেন বরুণ চক্রবর্তী। যে মাঝের ওভারগুলিতে সানরাইজার্সকে চেপে ধরার পরিকল্পনা ছিল কেকেআরের। কিন্তু বরুণকে ‘নিশানা’ করেন রাহুল ত্রিপাঠী। অষ্টম ওভারে ১৮ রান দেন বরুণ। সেখান থেকেই ম্যাচে দখল নিয়ে নেয় সানরাইজার্স। নিজের দ্বিতীয় ওভারে ১৪ রান দেন। এমন অবস্থা হয় যে বরুণকে আক্রমণ থেকে তুলে নেন শ্রেয়স আইয়ার। পরে ফিরিয়ে আনেন। তাতেও ফ্লপ হন। শেষপর্যন্ত তিন ওভারে ৪৫ রান দেন। (ছবি সৌজন্যে আইপিএল)
3/5 রাহুল ত্রিপাঠীর বিধ্বংসী ইনিংস: পুরনো দলের বিরুদ্ধে বিধ্বংসী ইনিংস খেলেন। শুরুতেই উইকেট পড়ার পর সানরাইজার্সের রানের গতি বাড়ান। সানরাইজার্সের জন্য যে ওভারগুলি চিন্তার কারণ হয়ে উঠতে পারত, সেই বরুণকেই বেধড়ক মারেন। তারপর আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি সানরাইজার্সকে। শেষপর্যন্ত ৩৭ বলে ৭১ রান করেন। (ছবি সৌজন্যে আইপিএল)
4/5 কোনও প্ল্যান 'বি' নেই কেকেআরের: কেকেআরের কোনও প্ল্যান ‘বি’ ছিল না। বরুণ বেধড়ক মার খাওয়ার পর কোনও বিকল্প পরিকল্পনা কার্যকর করতে পারলেন না শ্রেয়স। (ছবি সৌজন্যে আইপিএল)
5/5 রাহুল ত্রিপাঠী এবং এডেন মার্করামের জুটি: ৫৪ বলে ৯৪ রান উঠল মার্করাম এবং রাহুলের জুটিতে। তাঁদের জুটিই কেকেআরের হাত থেকে ম্যাচ বের করে নিয়ে গেল। (ছবি সৌজন্যে আইপিএল)