লেসবিয়ান, গে, উভকামী, ট্রান্সজেন্ডার, কুইর, ইন্টারসেক্সুয়াল এবং অ্যাসেক্সুয়াল ব্যক্তিরা বারবার পুলিশের হয়রানির শিকার হয়েছেন। এবার এটি রুখতেই নির্দেশিকা আনল তামিলনাড়ু।
1/6একটি ছেলে ও মেয়ে পাশাপাশি বসলেই পুলিশের হেনস্থার শিকার হতে হয়। আর LGBTQIA হলে তো কথাই নেই। LGBTQIA-দের উপরে পুলিশের অহেতুক কর্তৃত্ব ফলানোর নজির কম নয়। লেসবিয়ান, গে, উভকামী, ট্রান্সজেন্ডার, কুইর, ইন্টারসেক্সুয়াল এবং অ্যাসেক্সুয়াল ব্যক্তিরা বারবার পুলিশের হয়রানির শিকার হয়েছেন। এবার তা রুখতে নির্দেশিকা জারি করল তামিলনাড়ু। প্রতীকী ছবি : রয়টার্স (Twitter)
2/6তামিলনাড়ুর অধস্তন পুলিশকর্মীদের আচরণ বিধিতে সংশোধনী আনা হয়েছে। বুধবার সরকারি গেজেটে নয়া নির্দেশিকা প্রকাশিত হয়েছে। প্রতীকী ছবি : রয়টার্স (Twitter)
3/6প্রসঙ্গত, কয়েক মাস আগেই মাদ্রাজ হাইকোর্ট রাজ্য প্রশাসনকে LGBTQIA সমস্যার বিষয়ে পুলিশকে সংবেদনশীল হওয়ার পরামর্শ দেয়। প্রতীকী ছবি : রয়টার্স (Twitter)
4/6'কোনও পুলিশ অফিসার LGBTQIA ব্যক্তি বা তাঁদের সমর্থনে কাজ করা ব্যক্তিদের হয়রানিতে লিপ্ত হবেন না,' বলছে তামিলনাড়ু সরকারের জারি করা নির্দেশিকা। তার তলায় সাক্ষর রয়েছে অতিরিক্ত মুখ্য সচিব এস কে প্রভাকরের। প্রতীকী ছবি : রয়টার্স (Twitter)
5/6গত বছরের সেপ্টেম্বরে, এক লেসবিয়ান যুগল মাদ্রাজ হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। সেখানে তাঁরা জানিয়েছিলেন, তাঁদের যৌন অভিমুখের কারণে হেনস্থা করা হচ্ছে। এমন কি পুলিশের কাছেও হয়রানি হয়। রীতিমতো বাড়ি ছেড়ে পালাতে হয় তাঁদের। প্রতীকী ছবি : রয়টার্স (Twitter)
6/6এই মামলার প্রেক্ষিতেই মাদ্রাজ হাইকোর্ট LGBTQIA-দের উপর বৈষম্যের বিরুদ্ধে একগুচ্ছ নির্দেশিকা প্রকাশ করে। পুলিশ যাতে এ বিষয়ে সংবেদনশীল হয় ও হেনস্থা না করে, তা স্পষ্ট করে দেওয়া হয়। প্রতীকী ছবি : টুইটার (Twitter)