1/5 নির্বাচনী বন্ডের যে তথ্য প্রকাশ করেছে কমিশন, তা আদতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ঘোষণাপত্রের ভিত্তিতে করেছে। ২০১৮ সালের গোড়ার দিক থেকে ভাঙানো নির্বাচনী বন্ড (শেষ কয়েকটি বাদ দিয়ে) নিয়ে সেই ঘোষণাপত্র দিয়েছিল বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। সেই তথ্য অনুযায়ী, নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে সর্বাধিক ৬,৯৮৬.৫ কোটি টাকা পেয়েছে বিজেপি। দ্বিতীয় স্থানে আছে পশ্চিমবঙ্গের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস (১,৩৯৭ কোটি টাকা)। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএফপি ও সমীর জানা/হিন্দুস্তান টাইমস)
2/5 কমিশনের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে সর্বোচ্চ অনুদান পাওয়া দলের তালিকার তৃতীয় স্থানে আছে কংগ্রেস (১,৩৩৪ কোটি টাকা)। চতুর্থ স্থানে আছে ভারত রাষ্ট্র সমিতি (১,৩২২ কোটি টাকা)। তারপর আছে যথাক্রমে বিজু জনতা দল তথা বিজেডি (৯৪৪.৫ কোটি টাকা), ডিএমকে (৬৫৬.৫ কোটি টাকা) এবং ওয়াইএসআর কংগ্রেসের (৪৪২.৮ কোটি টাকা) মতো দল। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএফপি)
3/5 আর ডিএমকে যে পরিমাণ অনুদান পেয়েছে, সেটার ৭৭ শতাংশের বেশি এসেছে 'লটারিং কিং' সান্তিয়াগো মার্টিনের ফিউচার গেমিং অ্যান্ড হোটেল সার্ভিসেস প্রাইভেট লিমিটেডের থেকে। তামিলনাড়ুর শাসক দলকে ৫০৯ কোটি টাকা দিয়েছে ফিউচার গেমিং। যেহেতু অধিকাংশ রাজনৈতিক দল বন্ড প্রেরকদের নাম জানায়নি, তাই এটা স্পষ্ট নয় যে কোন দলগুলিকে ফিউচার গেমিং বাকি ৮৫৯ কোটি টাকা দিয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
5/5 এমনিতে হাতেগোনা যে কয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচনী বন্ড প্রেরকদের পরিচয় জানিয়েছে, তার মধ্যে আছে ডিএমকে। তৃণমূল, বিজেপি, কংগ্রেস, আম আদমি পার্টির (আপ) মতো বড় দলগুলি নির্বাচন কমিশনের কাছে সেই তথ্য জমা দেয়নি। কোন কোন সংস্থা বন্ডের মাধ্যমে অনুদান দিয়েছে, তা প্রকাশ করেনি ওই রাজনৈতিক দলগুলি। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রাজ কে রাজ/হিন্দুস্তান টাইমস)