বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Weight Loss Home Remedies: বাড়তি মেদ ঝরাতে, গ্যাসের সমস্যা কাটাতে এই দুই মশলা ভেজানো জলই যথেষ্ট! জানুন উপায়
Weight Loss Home Remedies: বাড়তি মেদ ঝরাতে, গ্যাসের সমস্যা কাটাতে এই দুই মশলা ভেজানো জলই যথেষ্ট! জানুন উপায় Updated: 19 Jan 2023, 06:17 PM IST Sritama Mitra ওজন বেড়ে যাওয়ার সমস্যার সঙ্গে যদি আপনি প্রায়ই গ্যাসের সমস্যায় যদি আপনি ভোগেন, তাহলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে দুটি মশলার গুঁড়ো ভেজানো জল উপকারি। বলা হচ্ছে, শুধু জোয়ান বা শুধু মেথি ভেজানো জল নয়, বরং মেথি আর জোয়ান দুটোই ভিজিয়ে সেই জল পান করতে। এতে বহু রোগ জ্বালা থাকে দূরে। দেখে নেওয়া যাক, কোন কোন সমস্যা এতে দূর হয়। 1/5 সাধারণত বেশি মশলাদার খাওয়া দাওয়া অনেকেই পেটের সমস্যার জন্য খেতে ভয় পান। তবে জানেন কি, এমন দুই মশলা রয়েছে যা খেলে আপনার গ্যাসের সমস্যা থেকে বাড়তি মেদের ফলে ওজন বৃদ্ধির সমস্যাও হ্রাস পেয়ে যাবে? বলা হচ্ছে, শুধু জোয়ান বা শুধু মেথি ভেজানো জল নয়, বরং মেথি আর জোয়ান দুটোই ভিজিয়ে সেই জল পান করতে। এতে বহু রোগ জ্বালা থাকে দূরে। দেখে নেওয়া যাক, কোন কোন সমস্যা এতে দূর হয়। 2/5 ওজন কমাতে- বিশেষজ্ঞরা বলছেন. মহিলাদের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের হজম ক্ষমতায় প্রভাব পড়ে। ফলে অনেকের তা দুর্বল হয়ে পড়ে। বহু মহিলারই ওজন বেড়ে যায়। এই ওজন বা বাড়তি মেদ কমাতে গরম জলে জোয়ান আর মেথির গুঁড়ো মিশিয়ে নিন, আর সেই জল পান করুন। এতে হজমশক্তি ভালো হবে, মেজ ঝরানো সহজ হবে। 3/5 ব্লাড সুগার বাড়লে- ব্লাগ সুগার বা ডায়াবেটিজের মাত্রা বেশি থাকলে শরীরে নানান রকমের অস্বস্তি হতে পারে। ব্লাড সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি ও কমার যে প্রবণতা দেখা যায়, ডায়াবেটিসের সমস্যায় মেথি গুঁড়ো ও জোয়ান গুঁড়ো জলে মিশিয়ে তা পান করলে সমস্যার সুরাহা হয়। 4/5 গ্যাস- বহু খাওয়া দাওয়ার পর, বুক জ্বালা কিম্বা পেটব্যথা অনেককেই বিব্রত করে। গ্যাসের সমস্যা থেকে এই পেটব্যথার সমস্যায় মেথি ও জোয়ান গুঁড়ো মেশানো জল দারুন উপকার দেয়। পেটে গ্যাসের সমস্যা থাকলে এই জল দ্রুত আরাম দেয়। 5/5 সর্দি- শুধু পেটের সমস্যা, হজম বা ওজন কমাতেই নয়, সর্দি কাশির সমস্যা থেকেও রেহাই দিতে এই জোয়ান ও মেথি গুঁড়ো ভেজানো জল খুবই উপকার দেয়। সামান্য মেথি গুঁড়ো ও জোয়ান গুঁড়ো জলে দিয়ে ফুটিয়ে তা খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে, হানা দিতে পারে না সর্দি কাশি। (এই তথ্য প্রচলিত মান্যতা নির্ভর। বিশদ জানতে চিকিৎসক ও বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। )