বদলে যাচ্ছে ইডেনের বাতিস্তম্ভ। সম্ভবত আইপিএল-এর সময়ই নতুন আলোয় সেজে উঠবে ইডেন। এবার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হলেও ইডেনে আলো নিভবে না। বলা যেতে পারে কারেন্ট চলে গেলেও ইডেন অন্ধকারে ডুববে না। এখনকার মেটাল হ্যালাইডের বদলে এলইডি আলো লাগানো হবে ইডেনের চারটি বাতিস্তম্ভে। মেটাল হ্যালাইডের আলোগুলির ক্ষেত্রে সমস্যা, এক বার নিভে গেলে তা ফের জ্বলতে ১৫-২০ মিনিট সময় লাগে। কারণ বাতিগুলি ঠাণ্ডা না হওয়া পর্যন্ত আবার জ্বালানো যায় না। কিন্তু এলইডি আলোর ক্ষেত্রে ঠাণ্ডা-গরমের ব্যাপার নেই। একটি সুইচ টিপলেই আলো সঙ্গে সঙ্গে জ্বালানো বা নেভানো যাবে।
নতুন আলো লাগানো হলে ইডেনের দর্শকদের নতুন অভিজ্ঞতা হবে জানিয়ে সিএবি সভাপতির বক্তব্য, ‘বিশ্বের আধুনিক সব ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এই ব্যবস্থা আছে। এটা অনেকটা বাড়ির সুইচের মতো। এক বার টিপলেই সঙ্গে সঙ্গে আলো জ্বলে উঠবে। ইডেনও সেই দিক থেকে এক ধাপ আধুনিক হতে চলেছে। আলো, মিউজিক, সব মিলিয়ে দর্শকদের ভিন্ন অভিজ্ঞতা হবে। শুধু তাই নয়, ইডেনের ম্যাচ যাঁরা টেলিভিশনে দেখবেন, তাঁদেরও খেলা দেখার ক্ষেত্রে বাড়তি সুবিধে হবে। কারণ নতুন আলোয় টেলিভিশনেও অনেক পরিষ্কার খেলা দেখা যাবে। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড যে প্রযুক্তি মেনে টেলিভিশনস্বত্ব দেয়, সেই ‘৫কে’ প্রযুক্তি মেনেই নতুন আলো লাগানো হবে।’
পুরনো মেটাল হ্যালাইডের আলোগুলি কোনও ভাবেই নষ্ট হবে না, বা ফেলে দেওয়া হবে না। তার জন্য অন্য ব্যবস্থা নিচ্ছে সিএবি। অভিষেক বললেন, ‘পুরনো আলোগুলো আমরা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঠে লাগাব। তা হলে সেই মাঠেও নৈশালোকের ব্যবস্থা হয়ে যাবে। এ ব্যাপারে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। ওঁদের অনুমতি পেয়ে গিয়েছি।’ শুধু আলোর সুবিধেই নয়, অত্যাধুনিক ব্যবস্থায় বাতিস্তম্ভগুলির সঙ্গে থাকবে মিউজিক সিস্টেম। আলো-বাজনা, সবটাই নিয়ন্ত্রণ করা হবে কম্পিউটার প্রোগ্রামিংয়ের মাধ্যমে। এই উদ্যোগ কয়েক মাসের মধ্যেই বাস্তবায়িত হবে ভেবে উচ্ছ্বসিত সিএবি সভাপতি অভিষেক ডালমিয়া ও সচিব স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায়। নতুন আলো লাগানোর কাজ হয়ত এর মধ্যেই শুরু করে ফেলতে পারত সিএবি। কিন্তু এই মিউজিক সিস্টেমযুক্ত ডিএমএক্স প্রযুক্তি ব্যবহার করার ভাবনা সিএবি কর্তাদের মাথায় আসায় নতুন করে টেন্ডার ডাকা হয়েছে।
বদলে যাচ্ছে ইডেনের বাতিস্তম্ভ। সম্ভবত আইপিএল-এর সময়ই নতুন আলোয় সেজে উঠবে ইডেন। এবার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হলেও ইডেনে আলো নিভবে না। বলা যেতে পারে কারেন্ট চলে গেলেও ইডেন অন্ধকারে ডুববে না। এখনকার মেটাল হ্যালাইডের বদলে এলইডি আলো লাগানো হবে ইডেনের চারটি বাতিস্তম্ভে। মেটাল হ্যালাইডের আলোগুলির ক্ষেত্রে সমস্যা, এক বার নিভে গেলে তা ফের জ্বলতে ১৫-২০ মিনিট সময় লাগে। কারণ বাতিগুলি ঠাণ্ডা না হওয়া পর্যন্ত আবার জ্বালানো যায় না। কিন্তু এলইডি আলোর ক্ষেত্রে ঠাণ্ডা-গরমের ব্যাপার নেই। একটি সুইচ টিপলেই আলো সঙ্গে সঙ্গে জ্বালানো বা নেভানো যাবে।
নতুন আলো লাগানো হলে ইডেনের দর্শকদের নতুন অভিজ্ঞতা হবে জানিয়ে সিএবি সভাপতির বক্তব্য, ‘বিশ্বের আধুনিক সব ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এই ব্যবস্থা আছে। এটা অনেকটা বাড়ির সুইচের মতো। এক বার টিপলেই সঙ্গে সঙ্গে আলো জ্বলে উঠবে। ইডেনও সেই দিক থেকে এক ধাপ আধুনিক হতে চলেছে। আলো, মিউজিক, সব মিলিয়ে দর্শকদের ভিন্ন অভিজ্ঞতা হবে। শুধু তাই নয়, ইডেনের ম্যাচ যাঁরা টেলিভিশনে দেখবেন, তাঁদেরও খেলা দেখার ক্ষেত্রে বাড়তি সুবিধে হবে। কারণ নতুন আলোয় টেলিভিশনেও অনেক পরিষ্কার খেলা দেখা যাবে। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড যে প্রযুক্তি মেনে টেলিভিশনস্বত্ব দেয়, সেই ‘৫কে’ প্রযুক্তি মেনেই নতুন আলো লাগানো হবে।’
পুরনো মেটাল হ্যালাইডের আলোগুলি কোনও ভাবেই নষ্ট হবে না, বা ফেলে দেওয়া হবে না। তার জন্য অন্য ব্যবস্থা নিচ্ছে সিএবি। অভিষেক বললেন, ‘পুরনো আলোগুলো আমরা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঠে লাগাব। তা হলে সেই মাঠেও নৈশালোকের ব্যবস্থা হয়ে যাবে। এ ব্যাপারে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। ওঁদের অনুমতি পেয়ে গিয়েছি।’ শুধু আলোর সুবিধেই নয়, অত্যাধুনিক ব্যবস্থায় বাতিস্তম্ভগুলির সঙ্গে থাকবে মিউজিক সিস্টেম। আলো-বাজনা, সবটাই নিয়ন্ত্রণ করা হবে কম্পিউটার প্রোগ্রামিংয়ের মাধ্যমে। এই উদ্যোগ কয়েক মাসের মধ্যেই বাস্তবায়িত হবে ভেবে উচ্ছ্বসিত সিএবি সভাপতি অভিষেক ডালমিয়া ও সচিব স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায়। নতুন আলো লাগানোর কাজ হয়ত এর মধ্যেই শুরু করে ফেলতে পারত সিএবি। কিন্তু এই মিউজিক সিস্টেমযুক্ত ডিএমএক্স প্রযুক্তি ব্যবহার করার ভাবনা সিএবি কর্তাদের মাথায় আসায় নতুন করে টেন্ডার ডাকা হয়েছে।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।