তৃতীয় দিনে ভারতের ব্যাটিংয়ে কিছুটা আশা তৈরি হয়েছে। অনেকেই হেডিংলে টেস্টে অঘটনের আশায় বুক বাঁধছেন। তাঁদের আশা, ২০ বছর পর বিলেতে ফিরে আসতে পারে ইডেন টেস্টের চতুর্থ দিন। যদিও সেই কাজটা যে কতটা কঠিন, তা জানিয়ে দিলেন প্রাক্তন ইংরেজ অধিনায়ক নাসের হুসেন। সতর্ক করলেন, এটা ইডেন নয়, এটা লিডস।
ভারত-ইংল্যান্ড সিরিজের তৃতীয় টেস্টের তৃতীয় দিনের খেলা শেষে নাসের বলেন, ‘লিডস টেস্ট বাঁচানোর জন্য চতুর্থ দিন ভারতকে দুর্দান্ত ব্যাটিং করতে হবে। ভারত যদি এই ম্যাচে জিততে চায়, তাহলে কমপক্ষে ১৫০ রানের বেশি লক্ষ্যমাত্রা দিতে হবে। তবে মনে রাখবেন, এটা ইডেন নয় যে পঞ্চম দিন বল ঘুরতে থাকবে। এটা লিডসের পিচ। যেখানকার পিচ ক্রমশ ব্যাটিংয়ের জন্য ভালো হতে থাকবে। সেই পরিস্থিতিতে ইংল্যান্ডকে হারানোর জন্য খুব ভালো ব্যাটিং এবং বোলিং করতে হবে (ভারতকে)।’
এমনিতে শনিবার হেডিংলেতে ১৩৯ রানে পিছিয়ে থেকে খেলতে নামবে ভারত। আপাতত ভারতের স্কোর দু'উইকেটে ২১৫ রান। ক্রিজে আছেন বিরাট কোহলি (৪৫ রান) এবং চেতেশ্বর পূজারা (৯১ রান)। হাতে পুরো দু'দিন সময় আছে। সেই পরিস্থিতিতে তৃতীয় টেস্ট বাঁচাতে গেলে ভারতকে দুর্দান্ত ব্যাটিং করতে হবে। তৃতীয় দিনে যে ছন্দে ভারতীয়রা ব্যাটিং করেছেন, সেটা তো বজায় রাখতেই হবে। প্রথম ইনিংসে ৭৮ রানের অল-আউটের যে ক্ষত তৈরি হয়েছে, তা ঠিক করতে নিজেদের অন্য উচ্চতায় তুলে নিয়ে যেতে হবে বিরাাটদের। সেই কাজটা যে তাঁরা পারবেন, তা নিয়ে আশাবাদী অনেকেই। সেই সুবাদেই ২০০১ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ইডেন টেস্টের চতুর্থ দিনের ঐতিহাসিক জুটির স্মরণ করে আশায় বুক বাঁধছেন তাঁরা।
ভারত-ইংল্যান্ড সিরিজের তৃতীয় টেস্টের তৃতীয় দিনের খেলা শেষে নাসের বলেন, ‘লিডস টেস্ট বাঁচানোর জন্য চতুর্থ দিন ভারতকে দুর্দান্ত ব্যাটিং করতে হবে। ভারত যদি এই ম্যাচে জিততে চায়, তাহলে কমপক্ষে ১৫০ রানের বেশি লক্ষ্যমাত্রা দিতে হবে। তবে মনে রাখবেন, এটা ইডেন নয় যে পঞ্চম দিন বল ঘুরতে থাকবে। এটা লিডসের পিচ। যেখানকার পিচ ক্রমশ ব্যাটিংয়ের জন্য ভালো হতে থাকবে। সেই পরিস্থিতিতে ইংল্যান্ডকে হারানোর জন্য খুব ভালো ব্যাটিং এবং বোলিং করতে হবে (ভারতকে)।’
এমনিতে শনিবার হেডিংলেতে ১৩৯ রানে পিছিয়ে থেকে খেলতে নামবে ভারত। আপাতত ভারতের স্কোর দু'উইকেটে ২১৫ রান। ক্রিজে আছেন বিরাট কোহলি (৪৫ রান) এবং চেতেশ্বর পূজারা (৯১ রান)। হাতে পুরো দু'দিন সময় আছে। সেই পরিস্থিতিতে তৃতীয় টেস্ট বাঁচাতে গেলে ভারতকে দুর্দান্ত ব্যাটিং করতে হবে। তৃতীয় দিনে যে ছন্দে ভারতীয়রা ব্যাটিং করেছেন, সেটা তো বজায় রাখতেই হবে। প্রথম ইনিংসে ৭৮ রানের অল-আউটের যে ক্ষত তৈরি হয়েছে, তা ঠিক করতে নিজেদের অন্য উচ্চতায় তুলে নিয়ে যেতে হবে বিরাাটদের। সেই কাজটা যে তাঁরা পারবেন, তা নিয়ে আশাবাদী অনেকেই। সেই সুবাদেই ২০০১ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ইডেন টেস্টের চতুর্থ দিনের ঐতিহাসিক জুটির স্মরণ করে আশায় বুক বাঁধছেন তাঁরা।|#+|
উল্লেখ্য, ২০০১ সালের সেই ইডেন টেস্টের প্রথম ইনিংসে ৪৪৫ রান তুলেছিল অস্ট্রেলিয়া। জবাবে মাত্র ১৭১ রানে গুটিয়ে গিয়েছিল ভারতের ইনিংস। ফলো-অন করিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। নিশ্চিত হারের মুখে দাঁড়িয়েছিল ভারত। সেখান থেকে ইতিহাসের সাক্ষী থেকেছিল ক্রিকেট বিশ্ব। চতুর্থ দিনে ভারতের একটা উইকেটও পড়েনি। পঞ্চম উইকেটে ৩৭৬ রান যোগ করেছিল রাহুল দ্রাবিড় এবং ভি ভি এস লক্ষ্মণ জুটি। ২৮১ রানের ইনিংস খেলেছিলেন লক্ষ্মণ। ১৮০ রান করেছিলেন দ্রবিড়। সেই ঐতিহাসিক পার্টনারশিপের সৌজন্যে সাত উইকেটে ৬৭৫ রান তুলেছিল ভারত। পঞ্চম দিনে চা-পানের বিরতির পর ধস নেমেছিল অজিদের ইনিংসে। ১৭১ রানে জিতেছিল ভারত।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।