আগামী ২০৭০ সালের মধ্যে শূন্য নির্গমণের লক্ষমাত্রা স্থির করেছে ভারত। এই লক্ষ্য অর্জন করতে হলে শুধুমাত্র সৌর, বায়ু, জলবিদ্যুতের উপর নির্ভর করলে চলবে না। তার জন্য পারমাণবিক শক্তিতেও জোর দেওয়া প্রয়োজন বলে মত কেন্দ্রীয় বিশেষজ্ঞদের।
1/6আগামিদিনে পারমাণবিক বিদ্যুতেই জোর দিতে চাইছে কেন্দ্র। আর সেই লক্ষ্য অর্জনেই রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলিকে কাজে লাগানো যেতে পারে। তাদের হাতেই দেওয়া হতে পারে পারমাণবিক পরিকাঠামো তৈরির কাজ। মঙ্গলবার এমনটাই জানালেন কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দফতরের রাষ্ট্রমন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং। ফাইল ছবি: এএনআই
2/6আগামী ২০৭০ সালের মধ্যে শূন্য নির্গমণের লক্ষমাত্রা স্থির করেছে ভারত। এই লক্ষ্য অর্জন করতে হলে শুধুমাত্র সৌর, বায়ু, জলবিদ্যুতের উপর নির্ভর করলে চলবে না। তার জন্য পারমাণবিক শক্তিতেও জোর দেওয়া প্রয়োজন বলে মত কেন্দ্রীয় বিশেষজ্ঞদের। ফাইল ছবি: পিটিআই
3/6মঙ্গলবার জিতেন্দ্র সিং জাতীয় বিজ্ঞান কংগ্রেসে যোগ দেন। সেখানেই সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানান, পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের পরিকাঠামো তৈরির জন্য পাবলিক সেক্টরের সহায়তা নেওয়া হবে। যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে পারমাণবিক খাতের পরিকাঠামো গড়ে তোলা হবে।
4/6কেন্দ্র ২০১৫ সালে পারমাণবিক শক্তি আইনে সংশোধন করে। আর তার মাধ্যমে নিউক্লিয়ার পাওয়ার কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া লিমিটেড(NPCIL) ও অন্য রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে পারমাণবিক প্রকল্প তৈরিতে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। ফাইল ছবি: রয়টার্স
5/6জিতেন্দ্র সিং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী। সেই সঙ্গে পরমাণু শক্তি বিভাগেরও ইনচার্জ তিনি। মঙ্গলবারের সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি জানান, ইতিমধ্যেই এই বিষয়ে কাজ এগোচ্ছে। হরিয়ানার গোরক্ষপুরে একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করা হচ্ছে। গত ২০১৭ সালে কেন্দ্র ৭০০ মেগাওয়াটের ১০টি পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের অনুমোদন দেয়। ফাইল ছবি: পিটিআই
6/6ভারতের প্রায় সমস্ত পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিচালনা করে NPCIL। তারা ন্যাশনাল থার্মাল পাওয়ার কর্পোরেশন, ইন্ডিয়ান অয়েল নিউক্লিয়ার এনার্জি এবং ন্যালকো পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের সঙ্গে যৌখ উদ্যোগে পারমাণবিক শক্তি কেন্দ্রগুলির নির্মাণ ও পরিচালনা করে। ভারতের বর্তমান পারমাণবিক শক্তির ক্ষমতা ৬,৭৮০ মেগাওয়াট। আগামী ২০৩১ সালের মধ্যেই তা বাড়িয়ে ১৫,৭০০ মেগাওয়াটে নিয়ে যেতে চাইছে কেন্দ্র। ফাইল ছবি: রয়টার্স