1/10 মোক্ষদা একাদশীর উপবাস করলে মৃত্যুর পর বৈকুণ্ঠে স্থান লাভ হয় এবং এই একাদশীর উপবাস পরিবারকে সমস্ত দুঃখকষ্ট থেকে মুক্তি দেয় বলে মনে করা হয়। এই দিনে যারা উপবাস করেন এবং ভগবান বিষ্ণুর উপাসনা করেন তাদের পূর্বপুরুষরা মোক্ষ লাভ করেন এবং সন্তুষ্ট থাকেন। মোক্ষদা একাদশীর তাৎপর্য শ্রীকৃষ্ণ নিজেই বলেছিলেন।
2/10 যারা মোক্ষদা একাদশী উপবাস করেন তাদের খ্যাতি বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। তাদের কাজে কোনও বাধা আসে না। দাম্পত্য জীবন সুখের হয়। এই বছর মোক্ষদা একাদশী ২২ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে। আসুন জেনে নিই মোক্ষদা একাদশীতে কী করবেন আর কী করবেন না।
4/10 এই ২ টি পাঠ করুন - মার্গশীর্ষ মাসের শুক্লপক্ষের মোক্ষদা একাদশীর দিন যারা বাড়িতে বিষ্ণু সহস্ত্রনাম বা গীতা পাঠ করেন তাদের প্রতি দেবী লক্ষ্মী সদয় হন। এই একই দিনে গীতা জয়ন্তীও পালিত হয়। এটা বিশ্বাস করা হয় যে যারা আর্থিক সঙ্কটের সম্মুখীন হন বারবার তারা এই প্রতিকারে উপশম পাবেন। এটিই হবে ২০২৩ সালের শেষ একাদশী।
5/10 পুজো ও মন্ত্র - মোক্ষদা একাদশীর দিন সকালে স্নান করে ভগবান বিষ্ণুকে হলুদের মালা নিবেদন করুন এবং সন্ধ্যায় তুলসীতে একটি প্রদীপ জ্বালিয়ে ওম নমো ভগবতে বাসুদেবায় নমঃ মন্ত্রটি জপ করুন। কথিত আছে যে এটি সম্পদের পথকে সহজ করে তোলে এবং পরিবারে সুখ নিয়ে আসে।
7/10 উপবাসে অক্ষম হলে করুন এই প্রতিকার- যদি কোনো কারণে উপোস করতে না পারেন, তাহলে অবশ্যই মোক্ষদা একাদশীর ব্রত কথা পাঠ করুন বা শুনুন, উপবাসের সমান ফল লাভ হবে।
8/10 মোক্ষদা একাদশীতে এই ভুলগুলি করবেন না: মোক্ষদা একাদশীর দিন তুলসীকে জল নিবেদনের পাপ করবেন না। বিশ্বাস করা হয় এই দিনে মা তুলসী একাদশীর নির্জলা উপবাস পালন করেন। এমতাবস্থায় তাঁকে জল নিবেদন করা উচিত নয়।