1/5 সরস্বতী পুজোর পরদিনই পড়ে শীতলষষ্ঠী পুজোর তিথি। পঞ্জিকা মতে বসন্ত পঞ্চমী কেটে গেলেই শুরু হয় শীতলাষষ্ঠী পুজোর সময়কাল। মূলত, সন্তানের মঙ্গল কামনায় এই পুজো করা হয়। এই পুজোর ভোগ প্রসাদ হল গোটা সেদ্ধ ও কুলের অম্বল। তবে পুজো ঘিরে রয়েছে বাঙালি বাড়িতে বহু রীতি। দেখে নেওয়া যাক এই শীতলষষ্ঠীর তিথি কখন থেকে পড়ছে।
2/5 শীতলষষ্ঠীর তিথি- সরস্বতী পুজোর পঞ্চমী তিথি শেষ হচ্ছে ১৪ ফেব্রুয়ারি দুপুর ১২.১০ মিনিটে। সেই দিন সন্ধ্যে থেকেই একাধিক বাঙালি হেঁশে শুরু হবে গোটাসেদ্ধ বানানোর প্রক্রিয়া। পরের দিন তা শীতলষষ্ঠীর পুজোয় অর্পণ করে বাড়ির সকলে মিলে খাবেন। এই শীতলষষ্ঠীর তিথি ২০২৪ সালে শেষ হচ্ছে বৃহস্পতিবার। ১৫ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার দুপুর ৪ টে ৯ মিনিট পর্যন্ত রয়েছে এই তিথি।
3/5 শীতলষষ্ঠী পুজোর শুভ মুহূর্ত- এই পুজোর শুভ মুহূর্ত রয়েছে ১৫ ফেব্রুয়ারি। ১৫ ফেব্রুয়ারি ভোর ৬ টা ১৬ মিনিট থেকে সকাল ৭ টা ২৯ মিনিট পর্যন্ত থাকবে সময়কাল। এরপর সকাল ১০ টা ৩৬ মিনিট থেকে ১২ টা ৫৭ মিনিট পর্যন্তও পাওয়া যাবে পুজোর শুভ সময়।
4/5 শীতলষষ্ঠীর রীতি- কোলে সন্তানকে নিয়ে এই দিনে শীতলষষ্ঠীর ব্রতকথা পালনের রীতি রয়েছে বাঙালি বাড়িতে। এরপর হলুদ ও দইয়ের ফোঁটা পড়ানো হয়। শীল নোড়াকে এদিন দেবী ষষ্ঠী হিসাবে পুজো করা হয়। এরপর দুপুরে খাওয়া হয় গোটা সেদ্ধ ও কুলের অম্বল।
5/5 গোটা সেদ্ধর রীতি- বসন্ত পঞ্চমীর রাতে এই গোটা সেদ্ধ বানানোর রীতি প্রচলিত। খানিটা অরন্ধনের মতো করে এই রীতি পালিত হয়। যে গোটা সেদ্ধটি রান্না হয়, তাতে থাকে, আলু, রাঙা আলু, বেগুন, মুগ কড়াই, শিম, কড়াইশুঁটি, শীষ পালং। রান্না শেষে দিতে হয় আদা বাটা, শুকনো মৌরী গুঁড়ো, আর লঙ্কা। সঙ্গে সরষের কাঁচা তেল নিতে হয়। (এই প্রতিবেদনের তথ্য মান্যতা নির্ভর। এর সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা। )