এতদিন আঁধার কার্ডের জন্য রাত জেগে লাইন দিতেন বঙ্গবাসী। এবার জেলায় জেলায় টিকা নেওয়ার লাইন। একটা টিকার জন্য রাতভর লাইনে অপেক্ষা। কিন্তু তারপরেও টিকা মিলবে কিনা সেটাও অনিশ্চিত। কিন্তু সেই লাইনকে ঘিরেও এবার কালোবাজারির অভিযোগ। ৫০০ থেকে হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে টিকার লাইন। তেমনটাই অভিযোগ উঠেছিল হাওড়ার পাঁচলায়।
ঠিক কী অভিযোগ উঠেছে এই লাইন বিক্রিকে কেন্দ্র করে? বাসিন্দাদের একাংশের দাবি, টিকা নেওয়ার জন্য দীর্ঘ লাইন পড়ছিল। অনেকে আবার গভীর রাত থেকে লাইন দিচ্ছিলেন। এদিকে বয়স্ক লোকজনের পক্ষে এভাবে লাইনে দেওয়া সম্ভব নয়। অভিযোগ, এবার সেই সুযোগটাই কাজে লাগিয়েছিলেন স্থানীয় কয়েকজন যুবক। যাদের টিকার দরকার তাদের জন্য আগের রাত থেকে লাইন দিতেন তারাই। লাইন পিছু কখনও ৫০০ টাকা, কখনও আবার হাজার টাকা দর উঠত বলে অভিযোগ। তবে বিষয়টি জানাজানি হতেই আপত্তি তোলেন বাসিন্দাদের একাংশ। এরপরই এনিয়ে বচসা বাধে এলাকায়। পরে পুলিশ এসে গণ্ডগোল থামানোর চেষ্টা করে। কিন্তু ততক্ষণে দুষ্টচক্রের লোকজন পগার পার। এরপর স্থানীয় থানার ওসি ঘটনাস্থলে আসেন। একবার রাতে এসে লাইনে কতজন রয়েছেন তা মিলিয়ে নেন। পরের দিন আবার লাইনে দাঁড়ানো লোকজনের সংখ্যা মিলিয়ে দেখা হয়। কিন্তু এভাবে পুলিশ পাহারায় রোজ রোজ টিকা দেওয়া কি আদৌ সম্ভব? শেষ পর্যন্ত ঠিক হয়েছে টিকাগ্রহণ কেন্দ্রের সংখ্যা বৃদ্ধি করা হবে। এতে ভিড়ও কমবে। টিকার লাইন বিক্রির সুযোগও থাকবে না।
এতদিন আঁধার কার্ডের জন্য রাত জেগে লাইন দিতেন বঙ্গবাসী। এবার জেলায় জেলায় টিকা নেওয়ার লাইন। একটা টিকার জন্য রাতভর লাইনে অপেক্ষা। কিন্তু তারপরেও টিকা মিলবে কিনা সেটাও অনিশ্চিত। কিন্তু সেই লাইনকে ঘিরেও এবার কালোবাজারির অভিযোগ। ৫০০ থেকে হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে টিকার লাইন। তেমনটাই অভিযোগ উঠেছিল হাওড়ার পাঁচলায়।
ঠিক কী অভিযোগ উঠেছে এই লাইন বিক্রিকে কেন্দ্র করে? বাসিন্দাদের একাংশের দাবি, টিকা নেওয়ার জন্য দীর্ঘ লাইন পড়ছিল। অনেকে আবার গভীর রাত থেকে লাইন দিচ্ছিলেন। এদিকে বয়স্ক লোকজনের পক্ষে এভাবে লাইনে দেওয়া সম্ভব নয়। অভিযোগ, এবার সেই সুযোগটাই কাজে লাগিয়েছিলেন স্থানীয় কয়েকজন যুবক। যাদের টিকার দরকার তাদের জন্য আগের রাত থেকে লাইন দিতেন তারাই। লাইন পিছু কখনও ৫০০ টাকা, কখনও আবার হাজার টাকা দর উঠত বলে অভিযোগ। তবে বিষয়টি জানাজানি হতেই আপত্তি তোলেন বাসিন্দাদের একাংশ। এরপরই এনিয়ে বচসা বাধে এলাকায়। পরে পুলিশ এসে গণ্ডগোল থামানোর চেষ্টা করে। কিন্তু ততক্ষণে দুষ্টচক্রের লোকজন পগার পার। এরপর স্থানীয় থানার ওসি ঘটনাস্থলে আসেন। একবার রাতে এসে লাইনে কতজন রয়েছেন তা মিলিয়ে নেন। পরের দিন আবার লাইনে দাঁড়ানো লোকজনের সংখ্যা মিলিয়ে দেখা হয়। কিন্তু এভাবে পুলিশ পাহারায় রোজ রোজ টিকা দেওয়া কি আদৌ সম্ভব শেষ পর্যন্ত ঠিক হয়েছে টিকাগ্রহণ কেন্দ্রের সংখ্যা বৃদ্ধি করা হবে। এতে ভিড়ও কমবে। টিকার লাইন বিক্রির সুযোগও থাকবে না।
|#+|