ভোটের আগে তৃণমূলের একের পর এক নেতা বেসুরো হয়ে বিজেপি শিবিরে যাওয়ার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন।এবার সেই ছবিই দেখা যাচ্ছে গেরুয়া শিবিরের অন্দরে। বিজেপির ভরাডুবির পর এবার গেরুয়া শিবিরের অন্দরে বেসুরোদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। সেই তালিকায় এবার নয়া সংযোজন বাগদার প্রাক্তন বিধায়ক দুলাল বর। বর্তমানে তিনি বিজেপির তফশিলি মোর্চার রাজ্য সভাপতি। সেই পদে থেকেও তাঁর গলায় এবার অন্য সুর। তবে কি মুকুল রায় তৃণমূলে চলে যাওয়ার পরে দুলাল বরও সেই পথে?
দুলাল বর বলেন, 'রাজনীতি করতে গেলে কিছু নেতা তো ধরতেই হয়। তৃণমূল করাকালীন মুকুল রায় আমাদের নেতা ছিলেন। বিজেপিতে এসেছিলাম তাঁর হাত ধরে। রাজনীতিতে অসম্ভব বলে কিছু নেই। রাজনীতিটা মানুষের প্রয়োজনে। একটা সম্ভাবনাময় শিল্প। কী করব না করব সেটা ভবিষ্যৎই বলবে। তবে মুকুল রায় প্রসঙ্গে একথা বলতে পারি আমার ব্যক্তিগত মতামত উনি ঠিক নিজেকে খাপ খাওয়াতে পারছিলেন না। আমার মনে হয় ওনার সম্মানেরও কিছু ঘাটতি ছিল। ওনার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্তে দলত্যাগ করেছেন। বিজেপি পার্টিকে পশ্চিমবঙ্গে বাড়াতে গেলে যোগ্য মানুষকে যোগ্য সম্মান দিতে হবে। এখানে অনেকেই যোগ্য সম্মান পাচ্ছেন না।' তবে তাঁর দলত্যাগের সম্ভাবনা প্রসঙ্গে বলেন, 'দেখা যাক ভবিষ্যতে কী হয়।'
তৃণমূল কিংবা বিজেপি সর্বত্রই মুকুল অনুগামী বলেই পরিচিত ছিলেন দুলাল বর। তবে এবার তিনি টিকিট পাননি। তবে দুলাল বরের মন্তব্য প্রসঙ্গে বিজেপির জেলা সাংগঠনিক সভাপতি মনস্পতি দেব বলেন, ‘আমাদের দলে যোগ্যতা অনুসারে মূল্যায়ন করা হয়।’
ভোটের আগে তৃণমূলের একের পর এক নেতা বেসুরো হয়ে বিজেপি শিবিরে যাওয়ার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন।এবার সেই ছবিই দেখা যাচ্ছে গেরুয়া শিবিরের অন্দরে। বিজেপির ভরাডুবির পর এবার গেরুয়া শিবিরের অন্দরে বেসুরোদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। সেই তালিকায় এবার নয়া সংযোজন বাগদার প্রাক্তন বিধায়ক দুলাল বর। বর্তমানে তিনি বিজেপির তফশিলি মোর্চার রাজ্য সভাপতি। সেই পদে থেকেও তাঁর গলায় এবার অন্য সুর। তবে কি মুকুল রায় তৃণমূলে চলে যাওয়ার পরে দুলাল বরও সেই পথে।
দুলাল বর বলেন, রাজনীতি করতে গেলে কিছু নেতা তো ধরতেই হয়। তৃণমূল করাকালীন মুকুল রায় আমাদের নেতা ছিলেন। বিজেপিতে এসেছিলাম তাঁর হাত ধরে। রাজনীতিতে অসম্ভব বলে কিছু নেই। রাজনীতিটা মানুষের প্রয়োজনে। একটা সম্ভাবনাময় শিল্প। কী করব না করব সেটা ভবিষ্যৎই বলবে। তবে মুকুল রায় প্রসঙ্গে একথা বলতে পারি আমার ব্যক্তিগত মতামত উনি ঠিক নিজেকে খাপ খাওয়াতে পারছিলেন না। আমার মনে হয় ওনার সম্মানেরও কিছু ঘাটতি ছিল। ওনার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্তে দলত্যাগ করেছেন। বিজেপি পার্টিকে পশ্চিমবঙ্গে বাড়াতে গেলে যোগ্য মানুষকে যোগ্য সম্মান দিতে হবে। এখানে অনেকেই যোগ্য সম্মান পাচ্ছেন না। তবে তাঁর দলত্যাগের সম্ভাবনা প্রসঙ্গে বলেন, দেখা যাক ভবিষ্যতে কী হয়।
তৃণমূল কিংবা বিজেপি সর্বত্রই মুকুল অনুগামী বলেই পরিচিত ছিলেন দুলাল বর। তবে এবার তিনি টিকিট পাননি। তবে দুলাল বরের মন্তব্য প্রসঙ্গে বিজেপির জেলা সাংগঠনিক সভাপতি মনস্পতি দেব বলেন, আমাদের দলে যোগ্যতা অনুসারে মূল্যায়ন করা হয়।
|#+|