Asansol Incident: বিচারাধীন বন্দি পালিয়ে গেল হাসপাতালের জানালা ভেঙে, আসানসোলে আলোড়ন

চিকেন পক্স হওয়ায় চিকিৎসার জন্য তাকে আসানসোল জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তবে সেখানে অন্য রোগীদের থেকে তাকে পৃথক কেবিনে রাখা হয়েছিল। আর কেবিনের বাইরে পুলিশ মোতায়েন করা ছিল। যেহেতু মন্দিলের চিকেন পক্স হয়েছিল তাই ভিতরে কোনও পুলিশকর্মী ছিলেন না। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়েই পালায় সে।

জানালা ভেঙে পালিয়ে গেল বিচারাধীন বন্দি।

হাসপাতালের জানালা ভেঙে পালিয়ে গেল বিচারাধীন বন্দি। সে আসানসোল সংশোধনাগারে বন্দি ছিল। কিন্তু চিকেন পক্স হওয়ায় তাকে ভর্তি করা হয়েছিল আসানসোল জেলা হাসপাতালে। সেখানে থেকে একটু সুস্থ হতেই সেখানকার জানলা ভেঙে পালিয়ে গেল ওই বিচারাধীন বন্দি। এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই হইচই পড়ে গিয়েছে। সোমবার মাঝরাতে ঘটনাটি ঘটেছে আসানসোল জেলা হাসপাতালে। তাই এখানকার নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠে গিয়েছে।

ঠিক কী ঘটেছে আসানসোলে?‌ হাসপাতাল সূত্রে খবর, ওই বন্দির নাম মন্দিল ভীমলোর। আসানসোল এলাকায় একের পর এক চুরির অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছিল। কিন্তু জেলে থাকতেই এই বন্দি চিকেন পক্সে আক্রান্ত হয়। তখন তাকে আসানসোল জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। কিন্তু সোমবার মাঝরাত থেকে তাকে পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে চোখে পড়ে হাসপাতালের জানালা ভেঙে পালিয়েছে বন্দি। এই ঘটনায় তদন্ত শুরু হয়েছে।

আর কী জানা যাচ্ছে?‌ চিকেন পক্স হওয়ায় চিকিৎসার জন্য তাকে আসানসোল জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তবে সেখানে অন্য রোগীদের থেকে তাকে পৃথক কেবিনে রাখা হয়েছিল। আর কেবিনের বাইরে পুলিশ মোতায়েন করা ছিল। যেহেতু মন্দিলের চিকেন পক্স হয়েছিল তাই ভিতরে কোনও পুলিশকর্মী ছিলেন না। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়েই পালায় সে। সোমবার রাতে কেবিনের জানলা ভেঙে পালিয়ে যায় সে। এই ঘটনায় নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠে গিয়েছে।

পুলিশ ঠিক কী তথ্য পেয়েছে?‌ পুলিশ সূত্রে খবর, হাসপাতালের জানালা ভেঙে বিচারাধীন বন্দি পালিয়েছে। সেখানকার সিসিটিভি ফুটেজ পরীক্ষা করা হচ্ছে। তবে বন্দি মন্দিলের খোঁজে তল্লাশি শুরু করা হয়েছে। এমনকী বেশ কিছু এলাকায় নাকাবন্দি করে তল্লাশিও শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার পর্যন্ত খোঁজ মেলেনি বন্দির। হাসপাতালের জানলা ভেঙে কী ভাবে সে পালাল?‌ সবার চোখ ফাঁকি দিল কীভাবে?‌ কেউ কেন কিছু টের পর্যন্ত পেলেন না?‌ উত্তর খুঁজতে তদন্ত শুরু করা হয়েছে।