রাজনৈতিকভাবে লড়তে রাজি। তিন বার ডাকলে এসেছি। তিরিশবার ডাকলেও যাব। আমি দিল্লির জল্লাদদের কাছে মাথানত করব না। ইডির জেরা শেষে প্রায় ৭ ঘণ্টা পরে সিজিও থেকে বেরোলেন অভিষেক বন্দ্য়োপাধ্যায়। বেরিয়েই বললেন, নৈতিক জয়। যারা ক্যামেরার সামনে টাকা নিয়েছেন তাদের ডাকছে না কেন?
তিনি বলেন, আমাকে যদি টার্গেট করেন করুন। যে গাছে ফল মিষ্টি সেই গাছেই ঢিল মারে। আমাকে রাজনৈতিকভাবে হারাতে পারছেন না। তিনি বলেন, বিজেপির অশ্বমেধের ঘোড়া কার্যত বাড়ির ছেলেকে দেশপ্রেম শেখাতে পারেন না। তাঁর শুধু একটাই কাজ ঘোড়া বেচাকেনা করছেন।
আরও পড়ুন: বিনয় মিশ্রর সঙ্গে শুভেন্দুর ফোনে কথা হয়েছে, যথা সময় প্রমাণ দেব, বিস্ফোরক অভিষেক
ইডি সিবিআই দিয়ে ধমকে চমকে তৃণমূলকে আটকে রাখা যাবে না। কার্যত কারোর ছেলেকে বলেছি বলে কেলেঙ্কারি ৫ পয়সা নিয়েছি বলে প্রমাণ করতে পারলে একটা মঞ্চ বানাবেন আমি গিয়ে মৃত্যুবরণ করব। কিন্তু যারা কোটি কোটি টাকা নিয়েছে তাদের ডাকা হয় না কেন? তাদের গ্রেফতার তো দূরের কথা ডাকা হয় না কেন? প্রশ্ন অভিষেকের।
আমরা মাথানত করব না। বাংলা ছিল বলে ঝাড়খণ্ড বাঁচল। গোয়াতে আমাদের সরকার থাকলে মহারাষ্ট্র বাঁচত। রাজনৈতিকভাবে আমার সঙ্গে লড়ুন। মাঠে ময়দানে লড়াই করুন। চোরকে চোর বলব না তো কি বলব?কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের অধীনে থাকা বিএসএফ ধর্ষণে অভিযুক্ত। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকেও নিশানা করেন তিনি।