এদিন ইকো পার্কে প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে বিরোধী দলের নেতাদের নিশানা করে দিলীপবাবু জানান, ‘শরদ পাওয়ারের সন্ত্রাসবাদীদের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল। এই রকম একজন রাষ্ট্রপতি হলে দেশে টেরোরিজম বাড়বে।’ একইসঙ্গে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও নাম না করে কটাক্ষ করেন দিলীপবাবু। তিনি জানান, ‘দিদি ভাবছেন, সবাই যদি ওকে একবার বলেন, তাহলে তিনি রাজি হয়ে যাবেন। কিন্তু কেউ বলছেন না।’ একইসঙ্গে বিরোধীদের কটাক্ষ করে বিজেপির এই বর্ষিয়াণ নেতা জানান, ‘বিরোধীরা রয়েছে। কিন্তু কোনও নেতা নেই। মোদীর সামনে কে যাবেন, সেটা ঠিক করে উঠতে পারছেন না। কেউ মুরগী হতে চাইছেন না। শরদ পাওয়ারের যা বয়স তাতে কেউ ক্ষুদিরাম হতে চাইবে না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অনেকদিন ধরে অল ইন্ডিয়া লিডার হতে চাইছেন। এটাই ওনার শেষ সুযোগ মনে হচ্ছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যদি নেতা হয়, তাহলে পশ্চিমবঙ্গের যা হচ্ছে, দেশের তাই অবস্থা হবে।’
এদিন সিবিআই তদন্ত নিয়ে আস্থা পোষণ করে বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি জানান, ‘মানুষের আস্থা সিবিআই তদন্তের ওপরই আছে। আদালত আদেশ দিয়েছে। তাই সিবিআই তদন্ত হচ্ছে।’ তৃণমূল বিধায়ক শওকত আলি অভিযোগ করেছিলেন, সিবিআই আসলে বিজেপির চক্রান্ত। এই প্রসঙ্গে দিলীপবাবু জানান, ‘যত দাগী লোক সব তৃণমূলে রয়েছেন। তাঁরাই সরকার চালাচ্ছে।’