যারা এজেন্ট দিতে পারেননি তাদের হয়ে আমি কথা বলতে যাব না। যারা এজেন্ট দিতে পারেননি সেটা তাদের দায়। আমরা কী করব? ভোট দিয়ে বেরিয়ে এজেন্ট সংক্রান্ত বিষয়ে বিরোধীদের অভিযোগকে কার্যত তাদের উপরই চাপিয়ে দিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। কার্যত বিরোধীদের সাংগঠনিক দুর্বলতার দিকেই এদিন ইঙ্গিত দেন তিনি। তবে সিপিএম সহ বিরোধীদের দাবি, বহু জায়গায় এজেন্টদের বসতে দেওয়া হয়নি। কোথাও অন্যায়ের প্রতিবাদ করলেই বিরোধী এজেন্টদের মারধর করে বের করে দেওয়া হয়েছে। এরপর একচেটিয়া ছাপ্পা ভোট দেওয়া হয়েছে। অভিযোগ বিরোধীদের।
যারা এজেন্ট দিতে পারেননি তাদের হয়ে আমি কথা বলতে যাব না। যারা এজেন্ট দিতে পারেননি সেটা তাদের দায়। আমরা কী করব? ভোট দিয়ে বেরিয়ে এজেন্ট সংক্রান্ত বিষয়ে বিরোধীদের অভিযোগকে কার্যত তাদের উপরই চাপিয়ে দিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। কার্যত বিরোধীদের সাংগঠনিক দুর্বলতার দিকেই এদিন ইঙ্গিত দেন তিনি। তবে সিপিএম সহ বিরোধীদের দাবি, বহু জায়গায় এজেন্টদের বসতে দেওয়া হয়নি। কোথাও অন্যায়ের প্রতিবাদ করলেই বিরোধী এজেন্টদের মারধর করে বের করে দেওয়া হয়েছে। এরপর একচেটিয়া ছাপ্পা ভোট দেওয়া হয়েছে। অভিযোগ বিরোধীদের।
|#+|
অন্যদিকে রাজ্যে যেভাবে নির্বিঘ্নে পুরভোট হয় তেমনটা ত্রিপুরাতেও কাম্য ছিল, এমনটাই জানিয়েছেন অভিষেক। তবে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে শহর জুড়ে শাসকদলের দাপট ঠেকাতে এদিন সেভাবে কার্যকরী ভূমিকা নিতে পারেনি বিজেপি। বহু জায়গায় কার্যত ফাঁকা মাঠে গোল দেয় তৃণমূল। এদিকে সূত্রের খবর, সমস্ত বুথে এজেন্ট দিতে হলে বিজেপির এজেন্ট ও রিলিভার মিলিয়ে মোট ৯ হাজার ৯১৮ জন বুথ কর্মীর প্রয়োজন ছিল। কিন্তু বহু জায়গায় কার্যত বুথ এজেন্ট জোগাড় করতে পারেনি গেরুয়া শিবির। এমনকী বহু ক্ষেত্রে রাজ্য নেতাদের কাছে জমা দেওয়া এজেন্টদের তালিকা যথাযথ ছিল না বলেও সূত্রের খবর। আর ভোটের দিন বিরোধীদের সেই দৈন্যতার ছবিটাই স্পষ্ট হল বিভিন্ন ওয়ার্ডে।