কিছুক্ষণ পরেই মাধ্যমিকের ফল প্রকাশিত হবে।
আজ (শুক্রবার) সকাল ১০ টায় আনুষ্ঠানিকভাবে মাধ্যমিকের ফল প্রকাশিত হবে। এবার যারা মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছে, তাদের পড়াশোনার একটা গুরুত্বপূর্ণ সময় করোনাভাইরাস মহামারী প্রভাব ফেলেছিল। সেই পরিস্থিতিতে এবার মাধ্যমিকের ফলাফল কীরকম হয়, পাশের হার কত হয়, সেদিকে নজর থাকবে সংশ্লিষ্ট মহলের।
হিন্দুস্তান টাইমস বাংলায় মাধ্যমিকের রেজাল্ট দেখা যাবে এখানে - ক্লিক করুন
আর মাত্র কয়েক মিনিটের অপেক্ষা। তারপরই ২০২৩ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হবে। এবার যারা মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছে, তাদের পড়াশোনার একটা গুরুত্বপূর্ণ সময় করোনাভাইরাস মহামারী প্রভাব ফেলেছিল। যে কারণে এবার মাধ্যমিকে পরীক্ষার্থীর সংখ্যাও কমেছে বলে জানিয়েছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। সেই পরিস্থিতিতে এবার মাধ্যমিকের ফলাফল কীরকম হয়, পাশের হার কত হয়, সেদিকে নজর থাকবে সংশ্লিষ্ট মহলের।
মধ্যশিক্ষা পর্ষদের তরফে জানানো হয়েছে, আজ (শুক্রবার) সকাল ১০ টায় আনুষ্ঠানিকভাবে মাধ্যমিকের ফল প্রকাশিত হবে। সাংবাদিক বৈঠক করে ফলাফল ঘোষণা করবে পর্ষদ। তবে নিজেদের নম্বর জানার জন্য পড়ুয়াদের দু’ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হবে। বেলা ১২ টা থেকে পড়ুয়ারা পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট wbbse.wb.gov.in বা wbresults.nic.in -তে মাধ্যমিকের ফলাফল দেখতে পারবে। মাধ্যমিকের রেজাল্ট দেখা যাবে ‘হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা’-তে। সেজন্য শুধু ক্লিক করতে হবে bangla.hindustantimes.com-তে। হোমপেজেই রেজাল্ট দেখার সুযোগ থাকবে। সেখান রোল নম্বর দিয়ে নিজেদের রেজাল্ট দেখতে পারবে পড়ুয়ারা।
১) পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট wbbse.wb.gov.in এবং wbresults.nic.in -তে যেতে হবে।
২) হোমপেজেই ‘West Bengal Board of Secondary Exam Results 2023’ লিঙ্ক দেখা যাবে। তাতে ক্লিক করতে হবে।
৩) নতুন একটি পেজ খুলে যাবে। সেখানে ‘Roll Number’, ‘Date of Birth’ এবং ‘Captcha’ দিয়ে ‘Submit’ করতে হবে।
৪) স্ক্রিনে মাধ্যমিকের রেজাল্ট দেখা যাবে। কোন বিষয়ে কত নম্বর পেয়েছে পড়ুয়ারা, তা দেখা যাবে।
১) ১৯৮৬ সাল: ৫৪.৭৮ শতাংশ।
২) ১৯৮৭ সাল: ৫৮.০২ শতাংশ।
৩) ১৯৮৮ সাল: ৫০ শতাংশ।
৪) ১৯৮৯ সাল: ৭০.২৩ শতাংশ।
৫) ১৯৯০ সাল: ৫৫.৫৭ শতাংশ।
৬) ১৯৯১ সাল: ৫৯.৩৯ শতাংশ।
৭) ১৯৯২ সাল: ৬৯.৩৬ শতাংশ।
৮) ১৯৯৩ সাল: ৬৩.৬৬ শতাংশ।
৯) ১৯৯৪ সাল: ৬৫.৫৪ শতাংশ।
১০) ১৯৯৫ সাল: ৬৭.৭৫ শতাংশ।
১১) ১৯৯৬ সাল: ৬৫.৩৩ শতাংশ।
১২) ১৯৯৭ সাল: ৬৪.১৫ শতাংশ।
১৩) ১৯৯৮ সাল: ৬৯.৭৪৭ শতাংশ।
১৪) ১৯৯৯ সাল: ৬৮.৯৪ শতাংশ।
১৫) ২০০০ সাল: ৭০.৪৫ শতাংশ।
১৬) ২০০১ সাল: ৭০.২৩ শতাংশ।
১৭) ২০০২ সাল: ৭০.১৯ শতাংশ।
১৮) ২০০৩ সাল: ৭০.৪৫ শতাংশ।
১৯) ২০০৪ সাল: ৭১.৬১ শতাংশ।
২০) ২০০৫ সাল: ৭০.৫১ শতাংশ।
২১) ২০০৬ সাল: ৬৪.৯৫ শতাংশ।
২২) ২০০৭ সাল: ৭৪.৫৭ শতাংশ।
২৩) ২০০৮ সাল: ৭২.৪৬ শতাংশ।
২৪) ২০০৯ সাল: ৮১.৭৪ শতাংশ।
২৫) ২০১০ সাল: ৮১.৭৮ শতাংশ।
২৬) ২০১১ সাল: ৮০.৫৭ শতাংশ।
২৭) ২০১২ সাল: ৮১.০৬ শতাংশ।
২৮) ২০১৩ সাল: ৮১.৮১ শতাংশ।
২৯) ২০১৪ সাল: ৮২.২৪ শতাংশ।
৩০) ২০১৫ সাল: ৮২.৬৬ শতাংশ।
৩১) ২০১৬ সাল: ৮৫.৭৪ শতাংশ।
৩২) ২০১৭ সাল: ৮৫.৬৫ শতাংশ।
৩৩) ২০১৮ সাল: ৮৫.৪৯ শতাংশ।
৩৪) ২০১৯ সাল: ৮৬.০৭ শতাংশ।
৩৫) ২০২০ সাল: ৮৬.৩৪ শতাংশ।
৩৬) ২০২১ সাল: ১০০ শতাংশ।
৩৭) ২০২২ সাল: ৮৬.৬ শতাংশ।
(এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক https://htipad.onelink.me/277p/p7me4aup)