আর সাত বছর নয়, সারাজীবন বৈধ হবে টিচার্স এলিজিবিলিটি টেস্টের (টেট) শংসাপত্র। ২০১১ সাল থেকে কার্যকর হচ্ছে। বৃহস্পতিবার একটি বিবৃতি জারি করে একথা জানালেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী রমেশ পোখরিয়াল ‘নিশাঙ্ক।’
২০১১ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি ন্যাশনাল কাউন্সিল ফর টিচার্স এডুকেশনের (এনসিটিই) নির্দেশিকা অনুযায়ী, শিক্ষক নিয়োগের জন্য সব রাজ্য টেট পরীক্ষা নেবে। টেট পরীক্ষায় পাস করার পর সাত বছর শংসাপত্র বৈধ থাকবে বলে জানানো হয়েছিল। বৃহস্পতিবার সেই টেট শংসাপত্রের বৈধতা সাত বছর থেকে সারাজীবনের জন্য করে দিয়েছে কেন্দ্র। অর্থাৎ একবার টেট পরীক্ষা পাস করলেই হবে। তা দিয়েই সারাজীবনের জন্য স্কুলের শিক্ষকতা পরীক্ষা দেওয়া যাবে।
পোখরিয়াল জানিয়েছেন, ২০১১ সালে যাঁরা টেট দিয়েছিলেন, তাঁদের সময় থেকে সেই নয়া নিয়ম চালু হচ্ছে। ইতিমধ্যে যাঁদের টেট শংসাপত্রের পূর্ব-নির্ধারিত মেয়াদ (সাত বছর) পেরিয়ে গিয়েছে, তাঁদেরও নয়া শংসাপত্র দেওয়ার জন্য রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এমনিতে ২০১১, ২০১২ এবং ২০১৩ সালে যাঁরা টেট পাশ করেছিলেন, তাঁদের টেট শংসাপত্রের বৈধতা শেষ হয়ে গিয়েছে। তাঁদেরও এবার নতুন করে শংসাপত্র দেওয়া হবে। যা সারাজীবন বৈধ থাকবে। ফলে নতুন করে তাঁদের টেটে বসতে হবে না।