নামেই রাজ্যের বিধানসভা ভোট। বাংলায় লড়াই বলতে মোদী বনাম দিদির। বার বার বঙ্গ সফরে এসে সেই দিদিকেই টার্গেট করছেন নরেন্দ্র মোদী। কখনও হিন্দিতে, কখনও আবার ভাঙা বাংলায় মোদীর মুখে বার বার শোনা গিয়েছে দিদি ডাক। তবে ইদানিং ভোটের পারদ যত চড়েছে ততই মোদীর মুখে ‘ দিদি-ই-ই, ও দিদি-ই -ই’ ডাক শুনে তেলেবেগুনে জ্বলে উঠছেন তৃণমূলের একাধিক নেতৃত্ব। রবিবার একেবারে সাংবাদিক বৈঠকে করে মোদীর মুখে এই দিদি ডাক নিয়ে পালটা আক্রমণ শানিয়েছে তৃণমূলের মহিলা ব্রিগেড। আসলে দিদি ডাকে ঠিক নয়, 'দিদিই-ই-ই' ডাকে আপত্তি তুলেছে তৃণমূল। এদিন কলকাতার তৃণমূল ভবনের সাংবাদিক বৈঠকে এই দিদি ডাকের নানা দিক কার্যত অভিনয় করে দেখান মেদিনীপুরের তৃণমূল প্রার্থী তথা অভিনেত্রী জুন মালিয়া। প্রকাশ্য সভায় একজন নির্বাচিত প্রতিনিধির বিরুদ্ধে এভাবে শ্লেষ দেগে মোদী আসলে বাংলার নারী সমাজকে অপমান করছেন। মন্তব্য জুন মালিয়ার। সাংবাদিক বৈঠকে জুন মালিয়ার পাশেই ছিলেন মন্ত্রী তথা শ্যামপুকুরের তৃণমূল প্রার্থী শশী পাঁজা। জুন মালিয়া বলেন, এই ধরুন আমি শশীদিকে বলতে পারি এটা কেন করেননি শশীদি? কিন্ত আমি যদি বলি শশী-দি-ই-ই, ও শশী দি-ই-ই, আপনি কেন এটা করেননি শশী দি-ই-ই?আপনারাই বলুন পার্থক্য আছে কিনা? প্রধানমন্ত্রীকে নিশানা করে শশী পাঁজার দাবি, চলতি ভাষায় তিনি টোন কাটছেন, টিটিকিরি করছেন। উদ্বেগের এখানেই।
উনি বলছেন, দিদি-ই-ই-ই, ও দিদি-ই-ই-ই, কঁহা হ্যায় দিদি-ই-ই। এটা কাম্য নয়। দেশের প্রধানমন্ত্রী রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে অপমান করছেন। মোদীর দিদি-ই-ই ডাক নিয়ে আপত্তি তুলেছেন সমাজকর্মী অনন্যা চক্রবর্তীও। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, আসলে দিদি ডাকে নয়, মোদীর মুখে দিদি শব্দবন্ধের সঙ্গে বাড়তি 'ই' প্রয়োগ শুনে করতালি উঠছে শ্রোতাদের মধ্যে, আর ততই এই ডাক যেন অশনি সংকেত বয়ে আনছে জোড়াফুল শিবিরের কাছে।
উনি বলছেন, দিদি-ই-ই-ই, ও দিদি-ই-ই-ই, কঁহা হ্যায় দিদি-ই-ই। এটা কাম্য নয়। দেশের প্রধানমন্ত্রী রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে অপমান করছেন। মোদীর দিদি-ই-ই ডাক নিয়ে আপত্তি তুলেছেন সমাজকর্মী অনন্যা চক্রবর্তীও। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, আসলে দিদি ডাকে নয়, মোদীর মুখে দিদি শব্দবন্ধের সঙ্গে বাড়তি 'ই' প্রয়োগ শুনে করতালি উঠছে শ্রোতাদের মধ্যে, আর ততই এই ডাক যেন অশনি সংকেত বয়ে আনছে জোড়াফুল শিবিরের কাছে।
|#+|
ি