শীতে শরীর গরম রাখতে কাজু খুবই উপকারি। এছাড়াও আমন্ড, কিশমিশে থাকা নানান রকমের উপকারিতা, হজম শক্তি থেকে শুরু করে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে, এর উপকারিতা চমকে দেবে।
1/7গরমের দিনে যে খাবার বেশি খেলে শরীরে অস্বস্তি বেড়ে যায়, সেই খাবার মুঠো ভরে শীতের দিনে খেতে বাধা তেমন নেই। আর শীত পড়তেই অনেকে ড্রাই ফ্রুট খাওয়ার পরিমাণও বাড়িয়ে দেন। চলতে ফিরতে মুখ চালিয়ে নিতে অনেকেই কাজু, কিশমিশ, আমন্ডে থাবা বসিয়ে দেন। তবে ঠিক কতটা পরিমাণ, কাজু, কিশমিশ বা আমন্ড দিনে খাওয়া উচিত, তার উপকারিতা পেতে, তাও জেনে রাখা দরকার।
2/7কাজু- শীতে শরীর গরম রাখতে পলিআনস্যাচুরেটেড ও মনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটে ঠাসা কাজু খুবই উপকারি। তবে এই কাজু রোজ ২ থেকে ৩ টি খেতে পারেন। তার বেশি হলে অনেকের শরীরেই কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হয়। প্রচুর পরিমাণে অক্সালেটে ঠাসা কাজু তাই নিয়মিত সঠিক পরিমাণে খাওয়ার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
3/7কিশমিশ- শীতের দিনে পায়েস হোক বা চাটনি কিশমিশ দিয়ে খেতে কার না বালো লাগে। কেকেও বহুল পরিমাণে থাকে কিশমিশ। অনেকেই সকালে কিশমিশ ভিজিয়ে খেতে পছন্দ করেন। তবে বলা হচ্ছে, প্রতিদিন ১০০ থেকে ১৫০ গ্রামের বেশি কিশমিশ না খাওয়াই ভালো।
4/7কিশমিশের উপকার- সকালে খালি পেটে অন্তত ২ টো কিশমিশ অনেকের স্বাস্থ্যের পক্ষেই উপকারি। কিশমিশে রয়েছে আয়রন ও ভিটামিন বি। হজম প্রক্রিয়া ভালো রাখতে কিশমিশের বহু গুণ। এছাড়াও কোলেস্টেরল মস্তিষ্কের বিকাশে কিশমিশ উপকারি।
5/7কাজু: প্রোটিনের উৎস হল কাজু। তাই চুল ও ত্বক রাখে সুন্দর রাখে। শরীকে এনার্জিতে পরিপূর্ণ রাখতে কাজু খুবই উপকারি। করে হাড় মজবুত। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে। স্মৃতিশক্তি বাড়ায়। হজম ক্ষমতাও ভালো রাখে।
6/7আমন্ড- দিল্লির ম্যাক্স হেল্থকেয়ার হাসপাতালের চিকিৎসর ঋতিকা সমাদ্দার বলছেন, দিনে এক আউন্স বা ২২-২৩ টি আমন্ড সবচেয়ে বেশি খাওয়া যায় প্রাপ্ত বয়স্ক কারোর পক্ষে। তবে ঘরোয়া নানান টিপস বলছে, ভেজানো আমন্ড সকালে উঠে অন্তত ২ টি খেলেই ফল দারুন মেলে।
7/7আমন্ডের উপকার- ব্লাড সুগার, কোলেস্টেরল, হার্টের সমস্যায় খুবই উপকারি আমন্ড। এছাড়াও মহিলাদের স্বাস্থ্যের জন্য আমন্ড খুবই উপকারি। শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা সঠিকভাবে বজায় রাখতে আমন্ড বেশ উপকারি। (এই প্রতিবেদনের বহু অংশ প্রচলিত তথ্য ধর্মী, বিশদে জানতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। )