Easter 2024: ডিমে রং করে সাজানো হয় ইস্টারের দিন। কেন করা হয় এই কাজ? জেনে নিন।
1/6 এই বছরের অর্থাৎ ২০২৪ সালের ‘ইস্টার সানডে’ পড়েছে ৩১ মার্চ। এটি খ্রিস্ট ধর্মের মানুষের কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। এদিন চলে একসঙ্গে খাওয়া দাওয়া, ঘর সাজানো, কিছু খেলা।
3/6 মনে করা হয়, ইস্টারের বানি বা খরগোশ নিয়ে আসে বিভিন্ন ধরনের উপহার। বলা হয়, যে শিশুরা সভ্য ভদ্র, তাদের জন্য ইস্টারের বানি নিয়ে আসে উপহার। সঙ্গে দেওয়া হয় ডিমও। উনিশশো শতকে জার্মানি ও ফ্রান্সে এই পরম্পরা শুরু হয়েছিল বলেও মনে করা হয়। ওই ডিম আসলে কীসের প্রতীক তা নিয়েও রয়েছে বিভিন্ন মত।
4/6 ডিম থেকে যেহেতু নতুন প্রাণের জন্ম হয়, তাই মনে করা হয়, ডিম প্রজননের প্রতীক। সেই প্রতীকী ভাবধারা থেকেই এই দিনে ডিম বিতরণের রীতি রয়েছে বলে মনে করা হয়। অনেকেই আবার মনে করেন, যিশু খ্রিস্টের পুর্নজন্মকে চিহ্নিত করে এই ডিম।
5/6 ইস্টারে ডিম বিতরণের কথা ছাড়াও এর বানির উল্লেখ প্রথম আসে সপ্তদশ শতকের জার্মান সাহিত্যে। সেখানে চকোলেট দিয়ে ডিমের আকৃতির খাবার বানানোর পাশাপাশি চকোলেট দিয়ে বানি বানানোর প্রচলনও প্রথমবার দেখা যায় জার্মানিতে। সেই থেকে এই প্রচলন হয়ে আসছে।
6/6 ইস্টার উদযাপনের সঙ্গে সঙ্গে পালিত হয় ইহুদি উৎসব পাসওভার। এই সময়ে মিশর থেকে ইহুদিদের এলাকাত্যাগের ঘটনাকে চিহ্নিত করে এই উৎসব পালিত হয়। যা বর্ণিত রয়েছে ধর্মগ্রহন্থেও।