লক্ষ্য দূষণমুক্ত গ্রাম, কেন্দ্রীয় মোটর ভেহিকেলসের নিয়মে আসছে পরিবর্তন
1 মিনিটে পড়ুন Updated: 22 May 2021, 01:37 PM ISTমূলত পেট্রল-ডিজেলের পরিবর্তে সিএনজি, বায়ো-সিএনজি ও এলএনজি জ্বালানিতে জোর দেওয়া হবে।
মূলত পেট্রল-ডিজেলের পরিবর্তে সিএনজি, বায়ো-সিএনজি ও এলএনজি জ্বালানিতে জোর দেওয়া হবে।
লক্ষ্য সবুজ গ্রামীণ ভারত। আর সেই উদ্দেশ্যেই কেন্দ্রীয় মোটর ভেহিকেলসের আইনে সংশোধন আনা হচ্ছে। কী সেই পরিবর্তন?
মূলত পেট্রল-ডিজেলের পরিবর্তে সিএনজি, বায়ো-সিএনজি ও এলএনজি জ্বালানিতে জোর দেওয়া হবে। এর জন্য ট্র্যাক্টর, পাওয়ার টিলার, ইমারতী যন্ত্রাদিতে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনা হবে বলে জানা গিয়েছে। কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ ও হাইওয়ে মন্ত্রক একটি টুইটে এ বিষয়ে জানিয়েছে। বর্তমানে ব্যবহৃত গাড়ি ও যন্ত্রাদির ইঞ্জিনে প্রয়োজনে মডিফিকেশন বা বদল আনা হবে বলে জানানো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, চলতি বছর ফেব্রুয়ারিতে কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ ও হাইওয়েমন্ত্রী নীতিন গড়কড়ি দেশের প্রথম ডিজেল থেকে সিএনজি-তে রূপান্তরিত ইঞ্জিনের ট্রাক্টরের প্রকাশ করেন। তিনি জানিয়েছিলেন, এতে শুধু পরিবেশের উন্নতি হবে, তাই নয়। এর সুপ্রভাব পড়বে অর্থনীতিতেও। বাড়বে চাকরি।
সিএনজি কেন?
নীতিন গড়কড়ি জানান, এটি একটি ক্লিন ফুয়েল। ধোঁয়ার সমস্যা নেই। সিসা জাতীয় ক্ষতিকর ধাতু থেকে দূষণেরও ভয় নেই। তাছাড়া পেট্রোল-ডিজেলের ইঞ্জিনের থেকে সিএনজি ইঞ্জিন বেশিদিন ভালো থাকে। ফলে, লাভ সবদিকেই।
দাম?
পেট্রল-ডিজেলের তুলনায় সিএনজির দাম কম বৃদ্ধি পায়। তাছাড়া, একটা সিএনজি-চালিত গাড়ির মাইলেজ সম স্পেসিফিকেশনের পেট্রল/ডিজেলচালিত গাড়ির তুলনায় সাধারণত বেশি হয়।
ইঞ্জিনের শক্তি কমবে না তো?
কেন্দ্রের বিশেষজ্ঞদের মতে পেট্রল/ডিজেলচালিত ইঞ্জিন থেকে কনভার্ট করা হলেও শক্তি কমবে না। উল্টে বৃদ্ধি পাবে।