প্রজাতন্ত্র দিবসে কেরলের সমস্ত মসজিদে উড়ল জাতীয় পতাকা। সঙ্গে পাঠ করা হল ভারতের সংবিধানের প্রস্তাবনা। CAA ও NRC নিয়ে বিক্ষোভের মধ্যে কেরল ওয়াকফ বোর্ডের এই উদ্যোগ নিঃসন্দেহে বার্তাবাহী। গেরুয়াবাহিনীর পালটা প্রশ্ন, মসজিদে জাতীয় পতাকা তুলতে ৭১ বছর লাগল কেন?
গত কালই কেরলের সমস্ত মসজিদে পৌঁছয় ওয়াকফ বোর্ডের নির্দেশিকা। তাতে স্পষ্ট লেখা ছিল, প্রজাতন্ত্র দিবসে সমস্ত মসজিদে তুলতে হবে জাতীয় পতাকা। সেই মতো রবিবার সকাল ৮.৩০ মিনিটে সমস্ত মসজিদে তোলা হয় জাতীয় পতাকা। সঙ্গে পাঠ করা হয় ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনা।
এই উদ্যোগ নিয়ে কেরল ওয়াকফ বোর্ডের চেয়ারম্যান তথা সিপিএম রাজ্য কমিটির সদস্য টিকে হামসা বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতি খুব জটিল। মুসলিমরা আতঙ্কিত। এই পরিস্থিতিতে ঐক্য ও সৌভাতৃত্ব আরও দৃঢ় করতে এই উদ্যোগ।’
পালটা প্রশ্ন তুলেছে গেরুয়া শিবিরের নেতারা। তাঁদের প্রশ্ন, মসজিদে জাতীয় পতাকা ৭১ বছর পর তোলা হল কেন? রাষ্ট্রের বিধি মেনে প্রজাতন্ত্র দিবস পালনে এত সময় লাগল কেন ওয়াকফ বোর্ডের।