৬টি ফ্লাইটে ইতিমধ্যে ৫৫০ জনকে আফগানিস্তানের মাটি থেকে ভারতে আনা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ২৬০জনেরও বেশি ভারতীয়। শুক্রবার একথা জানিয়ে দিলেন বিদেশ দফতরের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি। 'অন্যান্য এজেন্সির মাধ্যমেও তালিবানের দখলে থাকা আফগানিস্তান থেকে ভারতীয়দের সরিয়ে আনার কাজ চলছে। আমেরিকা, তাজাকিস্তানের সঙ্গেও যোগাযোগ রেখে কাজ করা হচ্ছে।' জানিয়েছেন অরিন্দম বাগচি। তিনি জানিয়েছেন, 'আমাদের মনে হচ্ছে বেশিরভাগ ভারতীয় যাঁরা ফিরতে চেয়েছিলেন তাঁদের আমরা উদ্ধার করে দেশে আনতে পেরেছি। কয়েকজন এখনও আফগানিস্তানে রয়ে গিয়েছেন। তবে সেই সংখ্যাটা যথাযথ আমাদের কাছে নেই।'
তবে এর পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, 'আফগানিস্তানে আটকে পড়া ভারতীয় নাগরিকদের উদ্ধার করাটাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য। তবে কিছু আফগান নাগরিক ও অন্যান্য দেশের নাগরিককেও আমরা এনেছি। তাঁদের মধ্যে অনেকেই শিখ ও হিন্দু রয়েছেন। তবে আমাদের ফোকাস ভারতীয়দের দিকেই। তবে যে আফগানরা আমাদের পাশে ছিলেন তাঁদের পাশেও আমরা থাকব।' এদিকে কাবুলের পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে ভারত। অন্যদিকে আমেরিকা জানিয়েছে ৩১শে অগস্টের পর তারা আর আফগানিস্তানের মাটিতে থাকবেন না।
এর সঙ্গেই প্রশ্ন উঠছে তালিবান সম্পর্কে ভারতের অবস্থান কী হবে? তালিবান সরকার গড়লে তাকে কী স্বীকৃতি দেবে ভারত? এব্যাপারে অরিন্দম বাগচির জবাব, 'আফগানিস্তানের পরিস্থিতি অনিশ্চিত। সরকার গড়া নিয়েও কোনও পরিষ্কার কিছু পাওয়া যাচ্ছে না। সুতরাং স্বীকৃতির ব্যপারে যেটাই বলা হবে সেটা তাড়াহুড়ো করে বলা হবে।' এদিকে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করও জানিয়েছেন, 'ভারত এখন ধীরে চলো নীতিতে চলছে'
৬টি ফ্লাইটে ইতিমধ্যে ৫৫০ জনকে আফগানিস্তানের মাটি থেকে ভারতে আনা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ২৬০জনেরও বেশি ভারতীয়। শুক্রবার একথা জানিয়ে দিলেন বিদেশ দফতরের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি। অন্যান্য এজেন্সির মাধ্যমেও তালিবানের দখলে থাকা আফগানিস্তান থেকে ভারতীয়দের সরিয়ে আনার কাজ চলছে। আমেরিকা, তাজাকিস্তানের সঙ্গেও যোগাযোগ রেখে কাজ করা হচ্ছে। জানিয়েছেন অরিন্দম বাগচি। তিনি জানিয়েছেন, আমাদের মনে হচ্ছে বেশিরভাগ ভারতীয় যাঁরা ফিরতে চেয়েছিলেন তাঁদের আমরা উদ্ধার করে দেশে আনতে পেরেছি। কয়েকজন এখনও আফগানিস্তানে রয়ে গিয়েছেন। তবে সেই সংখ্যাটা যথাযথ আমাদের কাছে নেই।
তবে এর পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন আফগানিস্তানে আটকে পড়া ভারতীয় নাগরিকদের উদ্ধার করাটাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য। তবে কিছু আফগান নাগরিক ও অন্যান্যদেশের নাগরিককেও আমরা এনেছি। তাঁদের মধ্যে অনেকেই শিখ ও হিন্দু রয়েছেন। তবে আমাদের ফোকাস ভারতীয়দের দিকেই। তবে যে আফগানরা আমাদের পাশে ছিলেন তাঁদের পাশেও আমরা থাকব। এদিকে কাবুলের পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে ভারত। এদিকে আমেরিকা জানিয়েছে ৩১শে অগস্টের পর তারা আর আফগানিস্তানের মাটিতে থাকবেন না।
এর সঙ্গেই প্রশ্ন উঠছে তালিবান সম্পর্কে ভারতের অবস্থান কী হবে। তালিবান সরকার গড়লে তাকে কী স্বীকৃতি দেবে ভারত। এব্যাপারে অরিন্দম বাগচির জবাব, আফগানিস্তানের পরিস্থিতি অনিশ্চিত। সরকার গড়া নিয়েও কোনও পরিষ্কার কিছু পাওয়া যাচ্ছে না। সুতরাং স্বীকৃতির ব্যপারে যেটাই বলা হবে সেটা তাড়াহুড়ো করে বলা হবে। এদিকে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করও জানিয়েছেন ভারত এখন ধীরে চলো নীতিতে চলছে
|#+|