অনুমতি চেয়েছিলেন ডিএ আন্দোলনকারীরা তথা পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা। তবে সেই আর্জি মঞ্জুর করল না কলকাতা পুলিশ। সেই পরিস্থিতিতে রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা আরও জোরদার আন্দোলন করবেন কিনা, তা এখনও স্পষ্টভাবে জানানো হয়নি।
1/5রাতেও খাদ্যভবনে ধরনা কর্মসূচির চালিয়ে যাওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন মহার্ঘ ভাতা (ডিএ বা ডিয়ারনেস অ্যালোওয়েন্স) আন্দোলনকারীরা। কিন্তু সেই অনুমতি দিল না কলকাতা পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাতের দিকে পুলিশ জানিয়ে দিয়েছে, খাদ্যভবনের (খাদ্যশ্রী ভবন) চত্বরে রাতে ধরনা কর্মসূচি চালানো যাবে না।
2/5দেবু সিনহা ও সৌমেন্দ্রনারায়ণ বসুকে ‘শাস্তিমূলক’ বদলির প্রতিবাদে কয়েকদিন ধরেই খাদ্যশ্রী ভবনের সামনে আন্দোলন চালাচ্ছেন ডিএ আন্দোলনকারীরা। এতদিন সকালে তাঁরা অবস্থান-বিক্ষোভ করে যাচ্ছিলেন। আজ সকালে ডিএ আন্দোলনকারীদের বিক্ষোভ চলেছে। এবার রাতেও ধরনার জন্য পুলিশের কাছে আবেদন করেছিলেন ওয়েস্ট বেঙ্গল গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজ ইউনিয়ন (নবপর্যায়)। (ছবি সৌজন্যে ফেসবুক)
3/5পুলিশের কাছে (নিউ মার্কেট থানা) আবেদনপত্রে ওয়েস্ট বেঙ্গল গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের (নবপর্যায়) সচিব সৌমেন্দ্রনারায়ণ বসু জানিয়েছিলেন, শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া হবে। মাইক্রোফোন ব্যবহার করা হবে না বলেও আশ্বাস দিয়েছিলেন ওয়েস্ট বেঙ্গল গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের (নবপর্যায়) সচিব।
4/5ডিএ আন্দোলনকারীদের দাবি, বৃহস্পতিবার রাতের দিকে নিউ মার্কেট থানার ওসি জানিয়ে দিয়েছেন যে খাদ্যশ্রী চত্বরে রাতে ধরনা বা বিক্ষোভের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। দিনে অবশ্য ধরনার বিষয়ে কলকাতা পুলিশের তরফে কিছু জানানো হয়নি বলে ডিএ আন্দোলনকারীরা দাবি করেছেন। (ছবি সৌজন্যে ফেসবুক)
5/5কোন কোন দাবি তুলেছেন ডিএ আন্দোলনকারীরা? রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ‘শাস্তিমূলক বদলি’-র প্রতিবাদ, ১,৪০০ সরকারি পদের ‘অবলুপ্তি’, বকেয়া ডিএ প্রদান (আপাতত ষষ্ঠ বেতন কমিশনের আওতায় ছয় শতাংশ ডিএ পান) এবং কেন্দ্রীয় হারে ডিএয়ের দাবিতে তাঁরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। (ছবি সৌজন্যে ফেসবুক)