বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Adani on US Probe: ভারতে ঘটে যাওয়া ঘুষকাণ্ডে মার্কিন তদন্তের মুখে গৌতম? মুখ খুলল আদানি গোষ্ঠী
Adani on US Probe: ভারতে ঘটে যাওয়া ঘুষকাণ্ডে মার্কিন তদন্তের মুখে গৌতম? মুখ খুলল আদানি গোষ্ঠী Updated: 19 Mar 2024, 09:56 AM IST Abhijit Chowdhury সম্প্রতি ব্লুমবার্গের এক রিপোর্টে দাবি করা হয়েছিল, আদানি গোষ্ঠী এবং সংস্থার চেয়ারম্যান গৌতম আদানির বিরুদ্ধে সম্ভাব্য ঘুষকাণ্ডে তদন্ত করছে আমেরিকার বিচার বিভাগ। যা নিয়ে হইচই পড়ে যায়। তবে এই ঘটনায় এবার মুখ খুলল আদানি গোষ্ঠী। সম্প্রতি শেয়ার বাজারের একটি ফাইংলিংয়ে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করেছে আদানি। 1/5 শেয়ার বাজারের একটি ফাইলিংয়ের মাধ্যমে গৌতম আদানির সংস্থা জানিয়েছে, মার্কিন মুলুকে গৌতম আদানির বিরুদ্ধে কোনও ঘুষের তদন্ত হচ্ছে বলে তারা অবগত নয়। এই বিষয়ে মার্কিন বিচার বিভাগের তরফ থেকে কোনও নোটিশ আদানি গোষ্ঠীকে পাঠানো হয়নি। এদিকে আদানি গোষ্ঠীর অন্য সংস্থা - আদানি পোর্টসের তরফে পৃথক ফাইলিংয়ে এই রিপোর্টকে 'মিথ্যা' আখ্যা দেওয়া হয়েছে। 2/5 এর আগে রিপোর্টে দাবি করা হয়েছিল, গৌতম আদানির সংস্থার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, একটি এনার্জি প্রকল্পে সুবিধা পেতে আদানি গোষ্ঠী ভারতের আধিকারিকদের ঘুষ দিয়ে থাকতে পারে। এই আবহে এই অভিযোগের সত্যতা যাচাই করতে তদন্তে নেমেছে মার্কিন প্রশাসন। এদিকে ভারতের আরও এক সংস্থা অ্যাজিউর পাওয়ার গ্লোবাল লিমিটেডের বিরুদ্ধেও তদন্ত চলছে। 3/5 সেই রিপোর্টেই আরও দাবি করা হয়েছিল, ওয়াশিংটনের বিচার বিভাগের দুর্নীতি প্রতিরোধ ইউনিট এবং নিউ ইয়র্কের পূর্ব জেলার অ্যাটর্নির অফিস এই তদন্ত চালাচ্ছে। যদিও এই বিষয়ে সেই সময়ও আদানি গোষ্ঠীর মুখপাত্রের তরফ থেকে বলা হয়েছে, আমাদের সংস্থার চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে কোনও তদন্ত হচ্ছে বলে আমরা অবগত নই। 4/5 ঘুষ নিয়ে ওঠা অভিযোগের প্রেক্ষিতে আদানি গোষ্ঠীর তরফ থেকে বলা হয়, 'আমরা এমন একটি ব্যবসায়িক গোষ্ঠী, যারা শাসনের সর্বোচ্চ মান অনুসরণ করে কাজ চালিয়ে যায়। আমরা ভারত এবং অন্যান্য দেশে দুর্নীতি-বিরোধী এবং ঘুষ-বিরোধী আইনের সম্পূর্ণরূপে মেনে চলেছি।' এদিকে এই বিষয়ে মার্কিন বিচার বিভাগের কেউ কিছু বলতে চাননি। এদিকে অ্যাজিউরের তরফ থেকেও কিছু বলা হয়নি। তবে আদানি গোষ্ঠী এই নিয়ে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করেছে। 5/5 এদিকে ঘুষের অভিযোগ যদি ভারতে উঠেও থাকে, তাহলে এর তদন্ত কি আমেরিকার বিচার বিভাগ করতে পারে? উল্লেখ্য, ভারতীয় সংস্থা আদানির সঙ্গে মার্কিন সংস্থার ব্যবসায়িক যোগ রয়েছে। এই আবহে কোনও বিদেশি সংস্থা যদি আমেরিকার সংস্থার সঙ্গে ব্যবসায়িক সমপর্কে যুক্ত হয় বা মার্কিন বাজারে সেই বিদেশি সংস্থার উপস্থিতি থাকে, তাহলে বিদেশের মাটিতে সংগঠিত কোনও দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত হতে পারে আমেরিকাতেই।