DA Contempt Petition Hearing: বৃহস্পতিবার ডিএ মামলায় কলকাতা হাইকোর্টে ধাক্কা খেয়েছে রাজ্য সরকার। সেই ধাক্কার পরেই রাজ্য সরকারকে হাইকোর্টে আরও এক ‘পরীক্ষা’-র মুখে পড়তে হবে। আগামী নভেম্বর আদালত অবমাননার মামলার শুনানি হবে।
1/5 ডিএ মামলায় বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টে ধাক্কা খেয়েছে রাজ্য সরকার। তবে এখানেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের চাপ কমছে না। রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের সংগঠনের আইনজীবী কল্লোল বসু জানিয়েছেন, আগামী ৯ নভেম্বর আদালত অবমাননার মামলার শুনানি হতে চলেছে। তার আগে রাজ্য সরকারকে হলফনামা পেশ করতে হবে। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে পিটিআই)
2/5 বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্ট চত্বরে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের সংগঠনের আইনজীবী বলেছেন, ‘(মহার্ঘ ভাতা বা ডিয়ারনেস অ্যালোওয়েন্স নিয়ে) আমরা যে আদালত অবমাননার মামলা (করেছি, সেই মামলার শুনানি) ৯ নভেম্বর হবে। ৪ নভেম্বরের মধ্যে রাজ্যকে হলফনামা জমা দিতে বলা হয়েছে। ৭ নভেম্বরের মধ্যে আমরা জবাব দেব। ৯ তারিখ শুনানি হবে।’ সঙ্গে তিনি বলেন, 'সবশেষে বলতে চাই, গণতন্ত্রে যে আদালত বিচারের উৎস, তা আবারও প্রমাণিত হল।' (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)
3/5 গত ২০ মে কলকাতা হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল, তিন মাসের মধ্যে বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দিতে হবে। অর্থাৎ রাজ্যের হাতে ১৯ অগস্ট পর্যন্ত সময় ছিল। কিন্তু সেই সময়সীমার মধ্যে ডিএ মিটিয়ে দেওয়া হয়নি। একেবারে শেষ মুহূর্তে রিভিউ পিটিশন দাখিল করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। তারইমধ্যে রাজ্যের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করে কনফেডারেশন অফ স্টেট গভর্নমেন্ট, ইউনিটি ফোরামের মতো সরকারি কর্মচারীদের সংগঠন। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)
4/5 বৃহস্পতিবার হাইকোর্টে রাজ্য সরকারের সেই রিভিউ পিটিশন খারিজ হয়ে গিয়েছে। বহাল রাখা হয়েছে গত ২০ মে'র নির্দেশ। অর্থাৎ তিন মাসের মধ্যে বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দিতে হবে। সেই ধাক্কার পর আগামী নভেম্বর রাজ্য সরকারকে আদালত অবমাননার মামলার ‘পরীক্ষার’ মুখে বসতে হবে। আইনজীবী জানিয়েছেন, ৯ নভেম্বর সেই মামলার শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)
5/5 তারইমধ্যে আইনজীবী মহলের একাংশের ধারণা, কলকাতা হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সম্ভবত সুপ্রিম কোর্টে যাবে রাজ্য সরকার। ইতিমধ্যে নবান্নের তরফে সেরকম প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে বলে সূত্রের খবর। রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের আইনজীবীরাও মনে করছেন যে রাজ্য সরকার শীর্ষ আদালতে যাবে। আইনজীবী কল্লোল বসু বলেন, ‘(এখনও) শেষ হাসিটা হাসতে পারিনি। সরকারের অভিপ্রায় হচ্ছে শীর্ষ আদালতে যাওয়া।’ (ফাইল ছবি, সৌজন্যে পিটিআই)