বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Delhi HC stays ED probe against Pawan Munjal: হিরো মোটোকর্প প্রধানের বিরুদ্ধে ইডি তদন্ত স্থগিতাদেশ দিল্লি হাইকোর্টের
Delhi HC stays ED probe against Pawan Munjal: হিরো মোটোকর্প প্রধানের বিরুদ্ধে ইডি তদন্ত স্থগিতাদেশ দিল্লি হাইকোর্টের Updated: 18 Nov 2023, 11:40 AM IST Abhijit Chowdhury হিরো মোটোকর্পের চেয়ারম্যান তথা ম্যানেজিং ডিরেক্টর পবন মুঞ্জলের বিরুদ্ধে ইডির তদন্তে স্থগিতাদেশ দিল্লি হাই কোর্টের। তবে নির্দেশে হাই কোর্ট জানিয়েছে, শুধুমাত্র পবন মুঞ্জলের ক্ষেত্রেই স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়েছে। এই মামলায় অন্যদের বিরুদ্ধে তদন্ত করতে পারবে ইডি। এই মামলার পরবর্তী শুনানি ২০২৪-এর মার্চে হবে। 1/4 প্রসঙ্গত, ডিরেক্টর অফ রেভেনিউ ইন্টেলিজেন্স বা ডিআরআই-এর অভিযোগের ভিত্তিতে হিরো মোটোকর্পের চেয়ারম্যান তথা ম্যানেজিং ডিরেক্টর পবন মুঞ্জলের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছিল ইডি। তবে সেই অভিযোগের ভিত্তিতে দায়ের মামলা স্থগিত করা হয়েছিল গত ৩ নভেম্বরই। এই আবহে দিল্লি হাই কোর্টে গতকাল নির্দেশ দেয়। হিরো মোটোকর্প প্রধানের বিরুদ্ধে ইডি কোনও পদক্ষেপ করতে পারবে না এবং তাঁর বিরুদ্ধে চলতে থাকা এই তদন্তের ওপরও স্থগিতাদেশ জারি করা হয়েছে। 2/4 উল্লেখ্য, সম্প্রতি ইডি কর্তারা হানা দিয়েছিলেন হিরো মোটোকর্পের প্রধান পবন মুঞ্জলের বাড়িতে। জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় সংস্থা পবন মুঞ্জলের বাড়ি থেকে টাকার পাহাড় উদ্ধার করে। তাছাড়াও বিপুল পরিমাণ সোনার গয়নাও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল তাঁর বাড়ি থেকে। হিরো মোটোকর্প কর্তা মুঞ্জল, হেমন্ত দাহিয়া, কে আর রমনের বাড়ি ও অফিস এবং হিরো মোটোকর্পের অফিস থেকে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি, হার্ড ডিস্ক এবং মোবাইল উদ্ধার করেছিল ইডি। তাছাড়াও প্রায় ২৫ কোটি মূল্যের বিদেশী এবং ভারতীয় মুদ্রা এবং সোনা ও হীরের গয়ানা (বিদেশি সোনাও মিলেছে) বাজোপ্ত করা হয়। 3/4 জানা গিয়েছে, প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্য়াক্ট অনুসারে দিল্লি ও গুরগাঁওতে হিরো মোটোকর্পের উচ্চ পদস্থ কর্তাদের বাড়িতে হানা দিয়ছিল ইডি। সংস্থার চেয়ারপার্সন পবন মুঞ্জলের বাড়িতেও গিয়েছিলেন ইডি কর্তারা। সংবাদ সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, ডিপার্টমেন্ট অফ রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্স মুঞ্জল ঘনিষ্ঠ এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে নালিশ করেছিল। তার ভিত্তিতেই ইডি তদন্ত শুরু করে এই অভিযানে নামে। এদিকে সম্প্রতি পবনের বিপুল পরিমাণ সম্পত্তিও বাজেয়াপ্ত করেছিল ইডি। 4/4 জানা গিয়েছে, এই গোটা ঘটনার সূত্রপাত ২০১৮ সালের। সেই সময় পবন মুঞ্জালের একজন ঘনিষ্ঠ সহযোগী অমিত বালিকে ৮১ লাখ টাকার বৈদেশিক মুদ্রা-সহ বিমানবন্দরে আটক করা হয়েছিল। এর পর ডিরেক্টরেট অফ রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্স একটি তদন্ত শুরু করেছিল। অভিযোগ করা হয়, ২০১৪ থেকে পবন মুঞ্জলের ব্যক্তিগত ব্যবহারের স্বার্থে ৫৪ কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা পাঠিয়েছিল অমিত বালি।